ছাত্র আমাকে চুদে মাল বের করে দিল
আমি চন্দ্রিমা বড়ুয়া আমি তোমাদের শোনাব আমার স্টুডেন্টের সাথে ঘটে যাওয়া এক রোমান্টিক ঘটনা এই কাহিনী 1 থেকে 2 বছর আগের ঘটনা তো চলুন বন্ধুরা শুরু করি আজকের গল্প আমার স্টুডেন্ট এর নাম ধানুষ এখন ভালো মানের একটা চাকরি করে একদিন অফিসিয়াল কিছু কাপড় কেনার জন্য এক দোকানে আসলো সেখানে 30 35 বছর বয়সে আমি বসেছিলাম আমিও কিছু কেনাকাটার জন্য বাজারে গিয়েছিলাম এবার আমাকে দেখে ওর মনে হলো ও এর আগে আমাকে কোথাও দেখেছে তবে ওঠার করতে না পেরে আড়চোখে কয়েকবার আমাকে দেখলো আমিও ওর দিকে চাইলাম তবে আমি কিছুটা চিনতে পারলাম এভাবে দেখতে গিয়ে আমাদের বেশ কয়েকবার চোখাচোখি হলো ওর দোকান থেকে বের হওয়ার সময় স্পষ্ট দেখতে পেয়ে আমি ওকে বললাম যে এর আগে তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি কেমন যেনো আমার চেনা চেনা লাগছে আমাকে একি কথা বলল আমি এবার ওকে নাম জিজ্ঞেস করলাম ওর নাম বলল ওর নাম শুনে হঠাৎ হেসে দিয়ে বললাম তাহলে তুমি এতো বড় হয়ে গেছো একটু ভ্যাবাচ্যাকা হয়ে বলল কিন্তু ম্যাডাম আমিতো আপনাকে চিনতে পারছিনা আমি মুখে হাসির ভাব নিয়ে বললাম তাকে চিনবে কিভাবে আর থেকে প্রায় 8 বছর পর দেখা হল ও আবারো আমতা আমতা করে বলল কিন্তু ম্যাডাম আমি এবার বললাম আমি তোমাকে আগে স্কুলে পড়তাম ভাল করে মনে করে দেখো এই কথা বলার সাথে সাথে ওর মনে পড়ল ওয়েবার খুশির পড়া তুলে বললো কতবছর পর আপনাকে দেখছি কোথায় ছিলেন এতদিন আমি বললাম এই দেশেই ছিলাম সে অনেক কথা সব বলব তোমাকে আমি আগে আমাকে তোমার বাসায় আগে আমাকে আমার বাসায় একটু লিফট দাও কষ্ট করে ধানুস আর না করতে পারল না ও এবার আমাকে ওর গাড়িতে বসতে বলে আরো গাড়ি চালাতে লাগল টুকটাক কথা বার্তা বলতে বলতে ওকে আমি জানালাম আমি গতকাল এই বাড়িতে এসেছেন এতো দিন বাবার বাড়িতেই ছিলেন স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে বাবার বাড়ি ছিল আমার মনের মধ্যে আসলে মেয়েদের স্বামী মারা গেলে সম্ভবত তারা বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে থাকে কারণ মেয়েদের শেষ আশ্রয়স্থল হচ্ছে বাবার বাড়ি আমি ওর সাথে অনেক গল্প আলাপ করলাম ওর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানলাম তাতে বুঝলাম তো এখন বেশ মহাসুখের দিনাতিপাত করছে আসলে শিক্ষকের স্টুডেন্ট যখন ভালো অবস্থানে থাকে তখন শিক্ষকের মনে বেশ আনন্দ বয়ে যায় যে আনন্দ দেখার মত না যাইহোক অনেক গল্প করতে করতে আমার ঘরের সামনে এসে পৌঁছলাম উনি গাড়ি থেকে নেমে ওকে বল এই ধানুষ তুমি ভিতরে এসে এক চাপ চা খেয়ে যেতে যেহেতু ম্যাডাম বলেছে তাই আর না করতে পারলো না এবারও গাড়ি একপাশে রেখে বাড়ির ভেতরে ঢুকলো ওকে ডাইনিং রুমে বসতে বললাম ও বসে পরলো আমি সবকিছু গোছগাছ করার জন্য সবার রুমে চলে গেলাম ও জানতে চাইল আছে এতদিন পর এই বাড়িতে আসার উদ্দেশ্য কি আমি ওকে বললাম আসলে কিছুদিন এই বাড়িতে থাকব তারপর বাড়ি বিক্রি করে দিয়ে চলে যাব আর এই সময় কোন একটা স্কুলে চাকরি চাকরি করব কথা বলতে বলতে আমি আমাদের দুজনের জন্য চা বানাতে লাগলাম তবে আমার বাড়িটা ছোট হলেও বেশ সুন্দর ছিমছাম সবকিছুই সাজান গুছানো দেখেই বুঝা যায় আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই অনেক শখ করে সব নিজের হাতে সাজিয়েছেন একসময় চা তৈরি হয়ে গেলে আমি ওকে চা খেতে ডাকলাম তো তখন ঘুরে ঘুরে পুরো ঘর দেখছিলাম চা খেতে খেতে ও আমাকে বলল যদি কখনো কিছুর দরকার হয় আপনি কোন রকম শংকর ছাড়া আমাকে জানাবেন আমি ওর এমন দৈববাণী শুনে বললাম ঠিক আছে আমি জানাব কিন্তু কিভাবে তুমি আমাকে তোমার মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে দাও এটিকে এমনিতেও আমার ঘরটা অনেক ময়লা হয়ে আছে অনেকদিন ছিলাম না যেহেতু আমি ভাবছি কোন স্কুলে জয়েন করবো তাই স্কুলও খুজতে হবে ও বলল ঠিক আছে আমি আপনার ঘর থাকায় করে দেব ও এই কথা বললো এই কারণে যে আমিও বিচার দিলাম তাই এটাও করে দিতেই পারে এটা মান সম্মানের হানি হবে না এবার আমাকে বল আমি আমার বাসায় গিয়ে কাপড় চেঞ্জ করে এসে শুরু করব তারপর কাজ এই বলে ও বের হতে ধরল আমি বললাম থাক লাগবে না ও কিছুতেই আমার কথা শুনতে চাইল না করবে জীবনে কিছু হেল্প করার সুযোগ পায়নি বলে এই কাজের অফার কিছু জানতে চাইল না আমিও আর বেশি রেপ করলাম না আমি বললাম ঠিক আছে তুমি তাড়াতাড়ি এসো ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ল এবং নিজের বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিল ও বাসার পোঁছে তড়িঘড়ি করে কাপড় বদলে আমার বাসায় চলে আসলো ঢুকে দেখি আমি শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে ঘরের কাজ করছি পরে কখন থেকে আমার এই অবস্থানের দিয়েছে তা আমি সঠিক বলতে পারব না তবে বেশ কিছু সময় ধরে হয়তো দেখতে ছিল হঠাৎ আমি ওকে দরজায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বললাম কি ব্যাপার তুমি কখন আসলে এত দ্রুত আসবে আমি ভাবতেও পারিনি ঠিক আছে তাড়াতাড়ি আসো যখন কাজে নেমে পড়ার সময় নষ্ট না করে শার্ট খুলে কাজে লেগে পড়ল এদিকে আমি আমার কাজ করতে লাগলাম একসময় কাজের প্রেসারে কামড়ে পড়তে লাগল আর শরীর থেকে এমন ভেজা শরীর দেখতে থাকলো যৌবন যেন উপচে পড়ছিল আমার শরীরে ও মনে মনে ভাবল বেচারি বেশিদিন স্বামীসহ পাড়ানি ভালো করে পাওয়ার আগে মারা গেল আমি এবার ওর চিন্তাযুক্ত তাকানোর দিকে খেয়াল করে বললাম এখানে কি দেখছ এমন করে অত্যন্ত হয়ে বললো ও কিছুনা ম্যাডাম এমনিতেই আনমনে গিয়েছিলাম একটু তাই আমি বললাম তুমি বললে এগুলো কিছু না কিছু তো অবশ্যই আছে এই বলে মুচকি হাসলেন কিছুক্ষণ কাজ করার পর ও বলল ম্যাডাম একটা কথা বলে আমাকে বুঝিয়ে বললাম হ্যাঁ বল আমার চোখে চোখ রেখে বলল আপনি না দেখতে অনেক সুন্দর ওরা এমন প্রশংসাসূচক কথা শুনে আমি চুপ করে রইলাম আর কি কি যেন ভাবতে লাগলাম বেলা গড়িয়ে যখন দুপুর হয়ে আসলো আমি বললাম প্রচুর খিদা লাগলো আমার তুমি হালকা পাতলা কিছু কিনে নিয়ে আসো আমি তোমায় টাকা দিচ্ছি ও বলল আপনি কেন দিবেন আমি আপনার ছাত্র এখন চাকরি করছি আমিই আজ আপনাকে খাওয়াবো এই বলে দাঁড়িয়ে গেল এবং দুটো বিরিয়ানির প্যাকেট আর কিছু খাবার নিয়ে আসলো যখন নিয়েছিল তখন দরজা খোলাই ছিল দরজার সামনে আমি সোফার উপর শুইয়ে বুকের উপর হাত দিয়েছে সে আগের মতো দরজায় দাঁড়িয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে থাকলো তারপর দুটো যেন বেরিয়ে যেতে চাইল অপূর্ব আমার দেহের গড়ন ও পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখল এক পা ভাজ করার সুযোগ বুঝে ছিলাম তাই আমিও যেমন লুকিয়ে দেখাটা টের পেলাম না আমাকে এই অবস্থায় দেখে নিজেকে সামলাতে অনেক কষ্ট হল আমার শরীরের রং ছিল ফর্সা আর সেইসাথে গোলাপি রঙের একটা ব্লাউসে আমাকে অনেক কাউকে লাগল এবার মন্ত্রমোহিতের মতো আস্তে আস্তে আমার ভেতর বাহির দেখতে লাগল কখনো জানতেই বুলাতে শুরু করলো টের পাইনি অনেকটা সাহস করে কম্পিত চিত্তে হাতের স্পর্শ পেয়ে আমি ধরে উঠে জিজ্ঞেস করলাম কি করছো তুমি আমার এ মনের কথা শুনে সাথে সাথে ওর মুখ লাল হয়ে গেল লজ্জায় ওর মুখ থেকে কোন শব্দ বের হলো না ঠিক মনে হল কারেন্ট মূর্তি হয়ে গেল এবার বিদ্যুৎ গতিতে আকস্মিকতায় ছুটে যেতেই আমি বললাম অনেক পাকা হয়ে গেছো তুমি তাই না এসব খাবার খেয়ে নাও অনেক কাজ এখনো বাকি পরে আছে খাওয়া শেষ করে আমরা আবার কাজে লেগে গেলাম ও কাজের ফাঁকে ফাঁকে আড় চোখে আমাকে দেখতে লাগল আর কাজ করতে লাগল ওদিকে সময় নদীর স্রোতের মতো গড়িয়ে চললো হঠাৎ ঘড়ির দিকে নজর পড়তেই দেখলাম তখন রাত প্রায় ন'টা এত সহজে কিভাবে পার হয়ে গেল টেরই পেলাম না আমি এটা খেয়াল করে ওকে বললাম-এই ধানুষ 9 টা বেজে গেল অথচ কাজ শেষ হলো না তো এখনতো আমাকে একা একাই দশটা এগারোটা পর্যন্ত কাজ করতে হবে তুমি যদি থাকতে তাহলে অতি তাড়াতাড়ি শেষ হতো আর কিছু কিছু ভারী কাজ আছে আমি মেয়ে মানুষ হয়ে এগুলো করতে পারবো না যদি পারো তো তুমি না হয় থাকুক ওয়েবার মুখে হাসি নিয়ে বললো ঠিক আছে ম্যাডাম আমি বাসায় করে দিচ্ছি বলব যে আমি বন্ধুর বাসায় আছি কাল সকালে যাব আমি ওকে এমনটাই বলতে সম্মতি দিলাম রাত প্রায় এগারটা ত্রিশ নাগাদ শেষ হলো আমি বললাম আমি আর থাকতে পারছি না কেমন যেন করছে আমি গোসল করে আসছি তুমি এইটুকু শেষ করো এই বলে দেরী না করে আমি বাথরুমে চলে গেলাম গোসলশেষে যখন উনি বের হলাম তখন আমার ফোনে একটা ট্রান্সপারেন্ট নাইটি ছিল বন্ধুরা এখন আমি আমার সম্পর্কে কিছু বলি আপনাদের আগেই বলেছি আমার গায়ের রং ফর্সা আর ফিগার আকর্ষণীয় এমন অবস্থায় আমাকে দেখে চমকে উঠল বন্ধুরা আজ এই অবধি




অনেক মজা পাইলাম
ReplyDelete