পাশের বাসার কচি মেয়ের কচি ভোদা চুদে ফাটিয়ে দিলাম
নিজে থাকেন নিচতলা আর আমরা আর একটা ফ্যামিলি থাকি দুই আর তিন তলাতে বাবা মার যাবার সময় এসে গেলো আমি ওদের ট্রেনে উঠিয়ে দিয়ে এলাম বাড়ি ওয়ালার ফ্যামিলীর সাথে আমাদের খুব ভালো সম্পর্ক ওনার ওয়াইফ আমাকে তার নিজের মেয়ের মতোই ভালবাসেন ওদের কোন ছেলে মেয়ে নেই ওনার ওয়াইফ আর ছোট ভাই আমার এই কদিনের খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা বাড়ি ওয়ালার বাসাতেই আমি ফিরে এসে খেতে বসব এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠলো গিয়ে খুলে দেখি বাড়িওয়ালার ভাই দাঁড়িয়ে হাতে একটা পতাকা বল ভাবি তোমার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছে খেয়ে নিও তাকনা সরিয়ে দেখি ভাত সবজি ডাল আর মুরগির ঝাল ফ্রাই বাড়িওয়ালার ভাইয়ের নাম শিমুল শিমুল এর বয়স 30 বছর এখন একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে রিজিওনাল ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে দেখতে পেয়ে তার প্রায় সাড়ে পাঁচ ফিট ফর্সা হালকা মোটা হয়েছে তাই এত তুলতুলে লাগে এলাকার মেয়েরা শুধু না অনেক বিবাহিত মেয়ের জন্য পাগল আমি প্রথমে শিমুলকে আংকেল বলে রাখতাম কিন্তু উনি আমাকে ভাইয়া বলে ডাকতে বলেন আমি শিমুল ভাইকে থ্যাঙ্কস জানিয়ে দরজা বন্ধ করব ভাবছি তখন দেখি শিমুল হাসি হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে একটু ঘুরে দিকে উকি মারার চেষ্টা করছে তখন দেখি শিমুল হাসি হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে একটু ঘরের দিকে উকি মারার চেষ্টা করছে আমি ব্যাপারটা বোঝার জন্য ওর মুখের দিকে কৌতুহলভরে তাকালাম শিমুল বলল বেশ ভালোই তো আছো খুব এনজয় করবি এই কদিন তাইনা আমি একটু বোকা বোকা ভাব নিয়ে অবাক হয়ে বললামঃ কেন এতে এনজয় করার কি আছে শিমুল বলল কেন আবার দিন একা থাকবি ড্রিংক করবি বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা মারবে মজা করবে সেটা এনজয়মেনট না তাছাড়া কাল শুক্রবার তাই আজতো পার্টি নাইট তাইনা আমি বললামঃ না না তেমন কিছু না এই এখন খেয়ে দেয়ে একটু টিভি দেখে তারপর ঘুম দেব তারপর কাল সকালে উঠে বাজার করে একটু আড্ডা মারব বিকেলের কোন প্ল্যান নেই শিমুল বলল তবে তুমি তো ভালো মেয়ে আমরা যখন এই রকম সুযোগ পেতাম তখন সব ছেলেরা একসাথে হয়ে যা যা করতাম তা তোমরা আন্দাজ করতে পারবে না তুমি তো ভালো মেয়ে যাও খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়ো কাল দেখা হবে এই বলে শিমুল নিচে চলে গেল আমি খেতে খেতে আমাদের কথাবার্তা গুলো ভাবতে লাগলাম কি বলে কি বলে এটা যে যা যা করতাম তা তোমরা আন্দাজে করতে পারবে না যাই হোক খাওয়া শেষ করে লাইট অফ করে শুয়ে টিভি দেখতে দেখতে একবার শিমুলের মোবাইলে কল দিই তারপর আবার ভাবলাম কি জানো কিভাবে রে দিলাম একটু পর একটা এসএমএস করলাম গুডনাইট বলে শিমুলকে তারপর শুয়ে পড়লাম কিন্তু ঘুম আসছিল না এইভাবে প্রায় তিরিশ মিনিট কেটে গেছে হঠাৎ মোবাইলটা বেজে উঠল দেখেছি শিমুল ফোন করেছে রিসিভ করতেই সে বলল কি খবর কিউটপিক কি করো তুমি ঘুম আসছেনা নাকি শিমুলের গলাটা কেমন যেন অন্যরকম লাগলো আমিও বললাম না ভাইয়া ঘুম আসছেনা তারপর একটু ফাজলামো করে বললাম কি আর করি তোমার আর আমার কথোপকথন নিয়ে চিন্তা করছি ওপার থেকে কোন জবাব এলো না তাতে আমি একটু ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম রেগে গেলে নাকি মজা করলাম বলে শিমুল বলল কই না তো রাগ করিনি বাট আমি বললামঃ বাট কি শিমুল বলল আসলে আমারও ঘুম আসছিলো না তাই ভাবলাম তোমার সাথে ফোন-এ একটু গল্প করি আমি বললামঃ এটা তো বেশ ভালো এক তলা আর তিন তলা ফোন-এ গল্প করছে একটা কাজ করি চলো তুমি নিচের বারান্দাতে দাড়াও আর আমি উপরের বারান্দাটাই দাড়াই তারপর গল্প করি শুধু শুধু কোন কোম্পানিকে টাকা দিয়ে কি হবে হাসল কিন্তু কোন রেসপণ্ড করলো না তারপরও হঠাৎ করে করলো আমি স্যারের সাথে কি আমি বল্লাম এখন ও বলল হ্যাঁ এখনই তোমার ভাইয়া ভাবী যদি কিছু বলেন ওরা টের পাবে না ঘুমিয়ে পড়েছে তুই ছাদে চলে যাও আমি একটু পরে আসছি এই বলে ফোনটা কেটে দিলো আমি নাইট্রাস পড়েছিলাম তাই শর্টসের উপর একটা হাল্কা টি-শার্ট পরে ছাদে গিয়ে দরজা খুলে ছাদে গেলাম তারপর প্রায় 27 মিনিট পরে শিমু লেলো সাতটা বেশ বড় বেশিরভাগটাই খোলা একটা দিকে প্লাস্টিক শেড দিয়ে ঢাকা বৃষ্টির সময় কাপড় শুকানোর জন্য ওর নিচে কয়েকটা প্লাস্টিকের চেয়ার আছে এটা আমি দুটো চেয়ার পেতে বসতেই শিমু আপু মাদুরে বসার জন্য বলল মাদুর পেতে পাশাপাশি বসলাম আমি আর শিমুল প্রথমে কি কথা বলব বুঝতে পারছিলাম না আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলাম শুধু হঠাৎ করে শিমুলকে জিজ্ঞেস করে ফেললাম তোমরা কি করতে মন যা আমরা কল্পনাও করতে পারবোনা কোনোদিন শিমুল কোন কথা না বলে শুধু হেসে মুখটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিল তারপর বললো কেনো তোমার এত জানার ইচ্ছা হলে দুষ্টুমি কথা তাছাড়া এইগুলো নিয়েই একটু বেশি রসে এছাড়া ছেলেদের পার্সোনাল যা আমি তোমাকে বলতে পারবো না আমি কিছুটা আন্দাজ করে চুপ করে গেলাম শিমুল বললো কি ব্যাপার রাগ করলে নাকি চুপ হয়ে গেলে কেন না রাগ করিনি এমনিতেই চোখ শোনো তুমি প্রেম করো না কারো সাথে আমি বললামঃ না প্রেম করিনা একবারে বিয়ে করবো তুমি প্রেম করো না শিমুল বলল না সেরকম মেয়ে পাইনি প্রেম করার জন্য তোমার মত ফিগারের মেয়ের পেলেতো প্রেমের সাগরে হাবুডুবু খাইতাম ও তাই নাকি বাট তুমি বিয়ে করছ না কেন তোমার তো এজ ভালোই হয়েছে বিয়ে করার তো এটাই পারফেক্ট সময় আর তাছাড়া তোমার মতো হ্যান্ডসাম বা সুন্দর ছেলে মেয়ের অভাব নেই যে কোন মেয়ে বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যাবে তোমাকে পাওয়ার জন্য শিমুল বলল আমি বিয়ে করবো না আমার বিয়ে ভালো লাগে না এইতো বেশ ভালো আছি চাকরি করছি ঘুরছি ফিরছি আনন্দ করছি ভালোই তো আছি যা যা চাই সবই তো আছে তবে কেন শুধু শুধু বিয়ে করে রিলেশনে ঢুকতে যাবো আমি বললামঃ এই গুলা তো সব না আরও কিছু নিডস আছে যেগুলো বিয়ে ছাড়া ফুলফিল করা যায় না শিমুল বলল কি কি প্রয়োজন সেগুলো যেগুলো বিয়ে ছাড়া ফুলফিল হয়না আর বিয়ে ছাড়া যে ক্ষতি হয় না কে বলেছে চাইলে সবই খুশি হয় তাই শুধু প্রবল ইচ্ছাশক্তি আমি বললাম তা অবশ্য ঠিক কিন্তু সেই প্রবল ইচ্ছে পূরণের জন্য তো একটা শুকর এর দরকার যাকে দিয়েছি তা মেনে নেয়া যায় সিনেমা হল কেন আমাকে কিছু ইচ্ছে পূরণের জন্য সুপুরুষ মনে হয়না আমি কি পারব না তোমার ইচ্ছে পূরণ করতে কথাগুলো শুনে আমার সারা শরীরে কারেন্ট পাস করে গেলো মনে হল শিমুল আরো কিছুটা কাছে এসে আমার কাঁধে মাথা রাখল আমার তখনও ব্যপারটা মাথার মধ্যে ঢুকছিলনা নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে আমার পাশের পাড়ার সবচেয়ে হট আর সুন্দরী ছেলে বসে আমার কাধে মাথা রেখে আছে ব্যাপারটা আমার ভালো লাগছিল আর আমি একটু আগে গোসল করেছিস স্যান্ডাল সোপ দিয়ে তারই একটা মিষ্টি গন্ধ আসছে শিমুলের শরীরের অনেকটা অংশ আমার শরীরের সাথে লেগে আছে আমার গ্রুপটা শিমুলের বাঁ হাতের সাথে টাচ করছিলো ব্যাপারটা শিমু লো বুঝতে পারছিলো কিন্তু কিছু বলছিল না সে আরও একটু ভালো করে এই করার জন্য হাতটা ছাড়িয়ে দিল আমি কিছু বললাম না ওর সাহস একটু একটু করে বাড়তে লাগল আমার আরও কাছে চলে আসলো হঠাৎ করে শিমুল আমাকে জড়িয়ে আমার বুকের উপর মুখটা লুকিয়ে ফেলল আমরা ছাদের একটা দেয়ালে হেলান দিয়ে ছিলাম শিমু হঠাৎ করে আমার কোলের ওপর শুয়ে চোখটা বন্ধ করে ফেললো আমি মনে মনে ভাবছিলাম এমনকি এই ফাঁকা থাকলে আমার ইচ্ছা পূরণ করবে নাকি ইন্সাইট শিমুল ও বুঝতে পারলো আমার অবস্থা কিন্তু একবার শুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আবার চোখ বন্ধ করে শুয়ে পরলাম আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না সব ব্যাপারটা এতো তাড়াতাড়ি ঘোরের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম আমি কিছু না ভেবে নিচু হয়ে শিমু কে জড়িয়ে ধরে একটা কিস করলাম গালে অদ্ভুত অনুভুতির কথা বলে বোঝাতে পারবোনা শিমু আপু চোখ বন্ধ করে উপভোগ করলো ফিলিংসটা তারপর সীমন্ত আমি বললাম ওরে দুষ্টু আজ অনেক রাত হয়েছে এই শীতের রাতে খোলা আকাশের নিচে থাকা ঠিক হবে না আমরা তো চাইলেই আমাদের রুমের মধ্যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারি এ সময় পেলে তোমাকে রুমে ডেকে নেব তুমি আসো তারপর খুবই চুপচাপ রইলাম একটু পরে শিমুল করল মেয়েদের ছোঁয়া কি অদ্ভুত একটা জিনিষ যত ভালো লাগে আর অন্য কোথাও তার তুলনা নেই দুষ্টু ছেলে আর এইরকম থাক আরেকদিন সময় করে আমার রুমে আসলো আমিও তোমাকে পাওয়ার জন্য ব্যাকুল আই লাভ ইউ শিমুল আমি শুধু ভাবতাম কবে তোমার সাথে আমার মধুর মধুচন্দ্রিমা হবে কবে তোমাকে পাবো এখন ছেড়ে দাও তবে সে কিছুতেই ছাড়তে রাজি না একটু পরে শিমুল বলল যাও তাহলে নিজে অনেক রাত হয়েছে আমিও যাই নাই তো ভাইয়া ভাবিকে পেয়ে যাবে বলেই শিমুল আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার কিস করতে শুরু করল আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না অবশেষে যা হবার তাই হল প্রথমবার শিমুল আমাকে আদর করলো 30 মিনিট পর রুমে এসে বেশ কিছুক্ষন চুপচাপ শুয়ে শুয়ে ভাবতে থাকলাম কিছুক্ষন আগের অনুভূতিগুলো ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়লাম জানিনা ঘুম ভাঙলো কলিং বেলের শব্দে দরজা খুলে দেখি শিমু আপু দাড়িয়ে আছে চায়ের কাপ হাতে একটা চুমুর সাথে গুডমর্নিং উইশ করে আমাকে দুপুরে ওদের ওখানে খেতে যেতে বললো




No comments:
Post a Comment