Header Ads Widget

Breaking

Monday, July 5, 2021

ডাক্তার আমাকে একা পেয়ে লাল ভোদা চুদে ফাঁটিয়ে দিল

ডাক্তার আমাকে একা পেয়ে লাল ভোদা চুদে ফাঁটিয়ে দিল 



আমি অর্পিতা আবারো আপনাদের সামনে নতুন গল্প নিয়ে হাজির হলাম আমার আগের গল্প গুলো কেমন লেগেছে নিশ্চয়ই ভালো লেগেছে তোমাদের বিনোদনের জন্য আমি প্রতিদিন নতুন নতুন গল্প নিয়ে আসি তাই আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকন এ ক্লিক করে আমার সাথেই থাকো যাই হোক আর গল্প শুরু করি নমস্কার বন্ধুরা এখন আমার বয়স 26 গত তিন দিন হল আমার পিরিয়ড শুরু হয়েছে আর তার সাথে তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হচ্ছে এই সময়ে এই ধরনের ব্যথা নরমাল বলে প্রথমে পাত্তা দেইনি কিন্তু কিছুতেই ব্যাথা কমছে না কিছুতেই কমছে না দেখে আমি মাকে সব খুলে বললাম মা আমাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবে বলে ঠিক করলো আমি আগে থেকেই একজন মহিলা গাইনো স্পেশালিস্ট এর কাছে দেখাতাম ওনার চেম্বার আমার বাড়ি থেকে একটু দূরে ছিল যদিও আমাদের বাড়ির কাছে একজন গাইনি স্পেশালিস্ট ছিলেন কিন্তু উনি পুরুষ ডাক্তার ছিলেন তাই কখনও যাওয়া হয়নি কিন্তু আমার কাহিল অবস্থা তরুণ অত দূরে গিয়ে চেকআপ করানোর বদনে মামার বাড়ির কাছের পুরুষের কাছে নিয়ে যাবেন বলে কি করলেন বিকেলে মার সাথে আমি ডাক্তারের কাছে চলে এলাম আমার আগে আরো দুজন ছিলেন এবং সবার শেষে আমার নাম 45 মিনিট অপেক্ষা করার পর আবার ডাক পূর্ণ আমরা ভেতরে গেলাম ডাক্তার বাবুর বয়স খুব বেশি নয় দৃষ্টি বত্রিশ হবে ফর্সা লম্বা স্বাস্থ্যবান উনি আমাদের দেখে বুঝতে পারলেন ডাক্তার বাবু আমার থেকে আমার সমস্যার কথা জানতে চাইলেন কিন্তু এক অচেনা পুরুষের কাছে হঠাৎ করে নিজের শরীর সম্বন্ধে বলতে আমার লজ্জা লাগছিল আমায় লজ্জা পেতে দেখে ডাক্তার বাবু আমার মার কাছে জানতে চাইলে আমার সমস্যার ব্যাপারে আমার মা-বাবাকে সব খুলে বললেন এখন না ডাক্তার বাবু মেয়েরা এখন চলছে আরও দল পেটে খুব ব্যথা করছে আর পেটের নিচে মানে ওই কোমরের নীচ থেকে নাকি আঠালো রস বেরোচ্ছে আমি আজও বুঝতে পারলাম যে আমার ওইটা কে চালাচ্ছে ডাক্তার বাবু আমার থেকে জানতে চাইনি এরকম কখনো হয়েছে কিনা একটু ব্যথা হয় কিন্তু এরকম বাড়াবাড়ি কখনো হয়নি এই ডাক্তারবাবু বললেন পরীক্ষা করে


দেখতে হবে আর আমার মাকে একটু বাইরে ওয়েট করতে বললেন আমাকে বাইরে যেতে বলছে আমি তো খুব ঘাবড়ে গেলাম মা আমাকে বলল ভয় না পেতে আর সব সমস্যা খুলে বলতে মা বাইরে গেলো ডাক্তার বাবুর চেম্বারে একটা সবুজ পর্দা দিয়ে ঘেরা উনি আমার দিকে যেতে বললেন আমি পর্দা সরিয়ে ভেতরে ঢুকে গেলাম এবং ডাক্তারবাবু ডাক্তারবাবু আমার ওই জায়গাটা ভালো ভাবে পরীক্ষা করলেন আর বললেন একটা ওষুধ লিখে দিচ্ছি কোথায় স্নানের পর ওখানে লাগাবে আগামী এক সপ্তাহের জন্য ঠিক আছে কোন অসুবিধা হলে নির্দ্বিধায় চলে আসবে তুমি তখন আমার চেম্বারে কিনেই গেলে তাহলে এখন থেকে মাটি ছাড়া চলে আসতে পারবে মনে হয় স্টেশনে আমার নাম্বার আছে আসার আগে একটা ফোন করে নিও এই লাস্ট মুক্তকথা মানে ওই মাকে ছাড়া একাশা আর ফোন করে আসা এর মধ্যে কি কোনো ইঙ্গিত ছিল পরের বারে লিখি স্পেশল ট্রিটমেন্ট পাব বোধহয় আমিও এনজয় করলাম ব্যাপারটা আমি ঠিক করে নিয়েছিলাম আর আগের মহিলা ডাক্তার নয় এখন থেকে তিনি হবে আমার পার্সোনাল যাই হোক আর খুব তাড়াতাড়ি আমাকে আরেকবার আসতে হবে তবে মাথায় না নিয়ে একা আর ফোন করে এপোয়েটমেন্ট নিয়ে সেদিন কি হয় অপেক্ষায় রয়েছি নিশ্চয়ই ভালো কিছু হবে সেদিনের পর থেকে দুই সপ্তাহ ধরে মনটা কেমন চঞ্চল হয়ে রয়েছে এক অভিজ্ঞ পুরুষ মানুষের স্পর্শে সে আরো বেড়েছে বিগত কয়েক বছরের নিজেকে পুরুষ মানুষের করে তুলেছে কলেজ সহপাঠী থেকে অফিস কলিগ বান্ধবী বান্ধবীর বাবা কেউ বাদ রাখেনি আর বুঝতে শিখেছি একজন নারীর শরীরটাকে ভোগ করতে 1931 ও অভিজ্ঞ আর তার ওপর আবার সেটাও আমার স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ নারীশরীরের অনাবৃত দর্পণে একবারে জমির কম্বিনেশন যাকে বলে আছে তাই তোর মনটাও বেশি করে তাকে পেতে চাইছে স্বপ্নের মধ্যে শুধু ডাক্তারবাবুকে দেখছি আর ভিজিয়ে ফেলছে ডাক্তারবাবুর ওষুধের কাজ হয়েছে সুখবরটা তো দিতেই হয় তার সাথে খেলবো স্ক্রিপশন নাম্বার থেকে ফোন করলাম উঠালে না পুরুষালী করে বলছেন কেন আমি কেমন আছো খুব ভালো আছি খুব ভালো কথা আমিও শান্তি পাই আর একবার এসে দেখে যাও তাহলে আমিও কনফার্ম হতে পারি যে তুমি ঠিক হয়ে যাব আমি সেটা বলার জন্য ফোন করেছিলাম তুমি আসতে পারো আমার অফিস আছে আমার আসতে একটু দেরি হবে আর তারপর হবে কোন অসুবিধা নেই তো ওই সময় অন্নপ্রাশন থাকে না অসুবিধা হবে ডাক্তারবাবু কথার মধ্যে ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন এভাবে ধরতে পেরেছিলাম একবারে নাম বলতেই  2000 2016 কি করতেচিনে ফেলেছে দেখছি মনে হয় আগে দুদিকে লেগেছে এবার ফাঁকা থাকলে যেভাবে সুবিধা হয় নাকি সে সুবিধা হয় তা আমি জানি আর সেজন্যই তো আরো গরম হয়ে যাচ্ছিবললেন পৌলোমীলাম শুভ দিন এসে গেল আমি ফিসফিস আসলাম লাল শার্ট আর জিন্স যাইহোক বাড়িতে জানিয়ে দিলাম এই অফিস পৌঁছলাম মন বসে না যে কোনো রকমের কাজ শেষ করে একটু আগে বেরিয়ে এলাম একটু আগে পৌঁছে গেলাম মেয়েদেরকে একজন পেশেন্ট রয়েছেন আমাকে একটু হিংসে অপেক্ষা করতে বললেন 10 মিনিট পরে ওই পেরিয়ে দেন শাখা ডাক্তারবাবু বেরিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে চেম্বারে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দিলেন ভেতরে শুধু আমরা দুজন এর সকল আমি ভেতরে এস অফিস থেকে তো মনে হয় কোথায় চলে এসেছো আগে খেয়ে নাও তারপর চেকআপ এজন্যই তো আমি অভিজ্ঞ পুরুষ মানুষের এত প্রেফার করি এরা মেয়েদের প্রতি সংবেদনশীল হয় আর মেয়েদের মন বুঝতে পারেনি আমি তো অফিস থেকে খালি পেটে চলে আসব সেটাও ঠিক মাথায় রেখেছেন ভেতরে ঢুকে দেখি এলাহি আয়োজন স্যান্ডউইচ কোন কিছুই বাদ প্রথমে একটু ইতস্তত বোধ করলেও সেটা কেটে গেল তার ভালই খেলছে আমাদের খাওয়া দাওয়া শেষ হলে উনি বললেন তুমি রেডি হল সেটা শুরু করিপৌলোমী তুমি কি করতে হবে আমিও তৈরি হয়ে জিজ্ঞেস করলেন ডাক্তারবাবু আমি কেমন লাগছে বললেনা তো প্রথমেই আমার পেটের উপর হাত দিয়ে আরেকটা হাত উপরে রেখে নিজের কাছে টেনে নিবে নিয়ে আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিসিয়ে পুরাটা বোমা মনে হচ্ছে তোমায় এই বলে উনি আমার কানের লতি তামিলের আমি আরামে আহ করে উঠলাম এরপর কখন যেন সুখের সাগরে ভাসতাম মনে নেই আমি নিস্তেজ হয়ে পড়েছিলাম এরপর একটু বিশ্রাম নিয়ে কিছু মনে বাড়ী ফিরে এলাম বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের গল্প আজকের গল্প এখানেই সমাপ্ত কি ধরনের গল্প করতে চাও কমেন্টে জানাও এতক্ষণ ধরে এই গল্পটা শোনার জন্য তোমাদের অসংখ্য ধন্যবাদ 


No comments:

Post a Comment

Adbox