ছেলের বন্ধু বাড়ীতে একা পেয়ে ইচ্ছেমত ঠাপালো
পুরো নাম রাশি খান্না আমার ছেলের নাম হৃদয়টাকে নিয়ে গল্প বলব সে হচ্ছে আমার ছেলের বন্ধুরা দেখে নিয়ে প্রদেশের বাবা ছিল না ও যখন ছোট তখন পরলোকগমন করেন আমি আরো একা থাকতাম আমি সেলাইয়ের কাজ করতাম আর তাদের সংসার চলত এখন আমার বয়স 45 সাধারণত মধ্যবিত্ত বাঙালি বিধবা নারী যথেষ্ট রক্ষণশীল সাথে সেই ছোটবেলা থেকেই খাতির ছিল আমার ছেলের মতই দেখতাম তো আমাকে মায়ার নজরে দেখতো একদিন আমাদের বাসায় বেড়াতে আসলো কলিংবেল দিল আমি দরজা খুললাম বললাম-কেমন আছিস আন্টি ভাল রিতেশ করি প্রথম আমার বাড়ি গেছে আজ সকালে ও আচ্ছা তাই নাকি দাঁড়াও পরে এলে একটু বসো দুপুরের খাবার খেয়ে যা হ্যাঁ ঠিকঠাক করে একসময় আয় তো বাসায় একা পড়ে আছে তুই থাকলে আরেকটু সময় কাটবে তা ঠিক আছে কিন্তু বাড়িতে আসেনি আমি তোমাকে ফোন দিয়েছি তুই আয় তোর ভিতরে ঢুকলো তারপর আমি বিস্কুট খেতে দিলাম পাশের সোফায় বসে বললাম বাসায় মা ভালো আছে হ্যাঁ আছে পড়াশোনার কি খবর চলছে মোটামুটি ছোটবেলা থেকেই যেতে থাকে একটু খেয়াল রাখিস আমরা একসাথে থাকি আজ খুব গরম পরেছে নারে তুই একটু বস আমি থাকতে পারছি না একটু গোসল দিয়ে আশিস একসাথে খাব আচ্ছা জান আমি গোসল করতে গেলাম এদিক ওদিক তাকিয়ে পায়চারি করতে লাগলো তারপর ঘরের জিনিসপত্র ঘাটাঘাটি করতেই পাশের ঘরে বাথরুম থেকে আমি ওকে ডাক দিলাম রাধে রাধে গান একটু নিয়ে আসবি আর নিয়ে আসলো বলল আন্টি এনেছি আমি হাতজোড় ভেতর থেকে বের করে বললাম সেটা করছে হঠাৎ বাথরুমের সামনে থাকা পানিতে পা পিছলে বাথরুমের দরজার সামনে ধাক্কা দিয়ে দরজা খুলে আমার উপর এসে পড়ল আমার গলা একদম খালি আমার গায়ের রং হলুদ হয় বিশাল পেছনদিকে যে কোন পুরুষের বারোটা বেজে যাবে এই বিশাল আমিও করেছিলাম আমি খুব ব্যথা পেয়েছি আমি ওকে আমার উপরে এভাবে দেখতে শুনেছিলাম উঠে দাঁড়াল আমাকে অবস্থা দেখে ওর দাঁড়িয়ে গেল কি করব বুঝতে পারছিলাম না আমি কোনরকমে উঠে দাঁড়ালাম গান ছোট মেয়ের শরীর ঢাকতে লাগলাম কিন্তু গান ছোট ছোট ভাই শুধু বুকটা ঢাকতে পারলাম তোমাকে যেতে দিলাম কিন্তু অন্য কিছু আবিষ্কারের ব্যস্ত আমার দিকে দেখতে লাগল ওর যেন চোখের পলক আমি বললাম যা কখনোই আমার কাছে এসে এক হাত দিয়ে আর এক হাত দিয়ে আমার ওখানে হাত দিল আমি আহ করে উঠলাম তারপর আমি ওর গালে একটা থাপ্পড় মারলাম তখনই বুকটাকে গামছাটা খুলে গেল ওর যেন চোখের পলক পরছে না আমি বললাম যায় তখনই আমার কাছে এসে এক হাত দিয়ে আর এক হাত দিয়ে আমার ওখানে হাত দিল আমি আহ করে উঠলাম তারপর আমি ওর গালে একটা থাপ্পড় মারলাম তখনই বুকটাকে গামছাটা খুলে গেল আমার সাথে কি খুশি নেই আমি রাগের চোটে বলতে লাগলাম তুমি আমার ছেলের মত ছোটবেলা থেকে তোকে ছেলের মতো দেখেছি আর তুই আমি তোর বন্ধুর মা তোর মুখ খুলল একটু হেসে বলল নিজের মাতাল নয় আপনি নিজের মাকে অবস্থা দেখে এ কাজটা করতাম কুত্তার বাচ্চা কি বললি তো তখন পকেট থেকে ফোন বের করলো তারপর আমার একটা ছবি তুলল তারপর বলল আন্টি বেশি কথা বলবেন না না হলে এর ছবি দেখে আমি আর আপনার জ্বলে তার সাথে হাতের কাছে আসব আমি বললাম দোয়া তো ডিলেট করো ডিলেট করব কিন্তু এক শর্তে এই তুই আমাকে শর্ত দিচ্ছিস আমার কোমরে আবার হাত দিয়ে আর এক হাত দিয়ে হাতাতে লাগলো আমি উঠলাম বললাম শয়তান কি করছিস থাম থাম থাম না আমি এবার অস্ট্রেলিয়ার উঠলাম প্রায় 10 বছর পর কেউ আমার শরীরে হাত দিল মনকে শান্ত থাকে আমি ধীরে ধীরে কাবু হয়ে পড়লাম হঠাৎ ওর হাতটা ধরলাম তারপর বললাম তুই অপরাধী তোর বয়স কম আর আমার বয়স অনেক বেশি তোর চেয়ে আমি প্রায় 10 বছর ধরে আদর খাইনি তোর হাত বাড়ায় আবার যৌবন জ্বালা শুরু হল তুমি আমার জ্বালা মেটাতে পারবে ও বলল আনটি আমি আগে কখনো করিনি আপনি সাহায্য করলে অবশ্যই পারবো এই ব্যাপারে কেউ যেন জানতে না পারে বিশেষ করে রিতেশকে কাউকে বলবি না দেখি আমাকে আদর করেছিস আন্টি আপনি নিশ্চিন্ত থাকেন কখনো বলবো না ঠিক আছে চল আমার সোনা আজ বন্ধুর মার সঙ্গে জীবনের প্রথম কাজ করবি চলে যাই তোর মুখে শুনতে খুব ভালো লাগে আমার জি আন্টি আমরা বাথরুম থেকে বেরিয়ে বেডরুমে গেলাম আমি গিয়েছিলাম এরপর কিছুক্ষন আমরা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেলাম এবার শুরু হলো আমাদের রোমান্টিক খেলা অনেকক্ষণ ধরে ফেললাম একসময় খেলা শেষ হয়ে গেল আমার পাসে সুয়ে পরল আবার একটু চিন্তা করল আমাকে বলল আনটি সমস্যা হয়ে যাবে না তো আবার আমি অভয় দিয়ে বলাম না রে কি যে বলিস তুই শুধু কাউকে বলবিনা আজকের ব্যাপারটা আন্টি নিশ্চিন্ত থাকুন আন্টি আজকের সুন্দর স্মৃতি তাকে মনে রাখতে আসুন একটা ছবি তুলি ভাবী বলে ফোনটা নিয়ে ওই অবস্থায় জড়িয়ে ধরে চারপাশটা পশুতুল্য তারপর ও আর আমি বাথরুমে গিয়ে গোসল করলাম একসাথে তারপর একসাথে দুপুরের খাবার খেলাম তারপর কিছুক্ষণ রেস্ট নিলাম আমাকে বলল আনটি যায় তাহলে আমাকে ফোন করবে আমি বললাম আমি তোমাকে ফোন দিয়ে বলে দিচ্ছি তুই আজ এখানে থাকবে আর মেয়ের মাকে ফোন দিয়ে বললাম হ্যালো রনি কেমন আছিস হ্যাঁ আজকে তো ছেলে কি আমার বাসায় থাকতে হবে না মানে রুতের বাসায় নেই তাই একা আচ্ছা বাসায় আসে সব সময় তারপর আমি আর রাত দুটোই একসাথে জড়িয়ে ধরে ঘুমালাম রাতেও থাকলাম রাতে আরেক দফা আমরা রংলিলা চালালাম তারপর সকালের নাস্তা করে ও বেরিয়ে গেল যাওয়ার সময় আমি বললাম শুনলাম কালকে যাচ্ছিল তা শুধু আমার আর তোর মধ্যে তুই ছোট মানুষ তো একটা ভবিষ্যৎ আছে বড় হয়ে বিয়ে করবি সুস্থ জীবন যাপন করবে তাই বিষয়টা আমি এখানে শেষ করতে চাচ্ছি বলল আনটি আমি বুঝতে পারছি সবকিছুই হঠাৎ হয়ে গেছে আমি আমি সেটা এখানে কাজ করতে চাচ্ছি আমার সোনা ছেলের কপালে একটা কিস দিয়ে বললাম আচ্ছা সবার একদিন আমাকে বিদায় জানিয়েছে ফেলল সেদিনের মত দুদিন পরে বাড়ি ফিরল সবকিছু আগের মতোই চলছিলো ওরা দুজন নিয়মিত আড্ডা দিত সেদিনের সবকিছু আমি প্রায় ভুলে গিয়েছিলাম এরপর একদিন প্রাইভেট শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাগানের কাছে যেতে ওর ফোনটা দিল কিন্তু ফোন দেওয়ার পরে ঘটলো আমার জীবনে আজ পর্যন্ত কটা সবথেকে বিব্রতকর ঘটনা শোনার ছিল আমার আর রাতের সেলফি গুলো এগুলো ফোন থেকে সরাতে ভুলে গিয়েছিল নতুন করে ফেলল ওর কাছে আমরা ধরা খেয়ে গেলাম কিন্তু দেখার পর এই ছবিগুলো দেখে বলল দাদি এগুলো কী বললো না মানে ইংরেজিতে বল তুমি আমার সাথে এটা কিভাবে করতে পারলে সংগীত মানে যা কিছু করার ছিল দুজনের মধ্যে মিচুয়াল হয়েছিল তার কিছুক্ষন চুপ করে থাকলো কিন্তু কি হলোরে গালে চড় মারলো প্রতিরোধ করার আগেই বললাম আমাকে এটা কিভাবে করলে বদলা নেব ওখান থেকে বন্ধুরা জানতে পারো




No comments:
Post a Comment