স্বামী বিদেশে থাকায় ভাবীর যৌবন জ্বালা মেটায় দেবর
গল্প গুলো কেমন লেগেছে নিশ্চয়ই ভালো লেগেছে তাই হোক আজকের গল্প শুরু করি আমি প্রতিমা বয়স প্রায় 38 এই বয়সেও যৌবন পুরোপুরি ধরে রেখেছি আমি যথেষ্ট লম্বা অসাধারণ সুন্দরী দেখলে আমার বয়স কোনভাবেই ত্রিশ বছরের বেশি মনেই হয় না আমি শাড়ি থেকে লেডিস কুর্তা জিন্সের প্যান্ট ওকে পড়তে বেশি পছন্দ করি তাই আমার সতীর সাইজের টসটসে কমলা দুটো ইএনটি ডাক্তার পিছন দিয়ে যেন আরও বেশী স্পষ্ট হয়ে থাকে যেহেতু আমি দীর্ঘদিনের বিবাহিতা তাই ওকে আমি ভীষণ অভ্যস্ত অথচ লকডাউন এর জন্য স্বামীর বাড়ি ফিরতে না পারায় দীর্ঘদিন ধরে আদর খেতে না পারায় আমার অস্থির দিন দিন বেড়েই চলছে এদিকে এমন সুন্দরী বৌদি লকডাউনে ঘরবন্দি তাই আমার পাড়ার এক দেবর মনে মনে কোন ভাবে গদি সান্নিধ্য পেতে চাইছিলো এবং এক বিশেষ সুযোগ পেয়েও গেল একদিন সকালে বাজার যাওয়ার সময় হঠাৎই ও আমার দেখা পেল কিন্তু মুখে খাঁচা হঠাৎ মুখে মাস্ক পরে দরজায় দাঁড়িয়ে রয়েছি ওকে দেখে আমি ডেকে বললাম ভাই নির্মল তুমি কি বাজারে যাচ্ছ আমি তো বেরোতে পারছিনা তাই তুমি কি আমায় কয়টা জিনিস এনে দিতে পারবে পারবো না মানে আর বাপ্পার বৌদি নিশ্চয়ই পারবো জানতে হবে বল আমি ওকে ধন্যবাদ দিয়ে ভিতরে আসতে বললাম ও আমার পিছন পিছন বাড়িতে ঢুকলো আমার পিছন পিছন আমার ঘরে গিয়ে বসলো আমি ওর সামনে সোফায় বসে পায়ের উপর পা তুলে দিয়ে বাজারের ফর বাড়াতে লাগলাম ও আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বিড় বিড় করে বললো মাস্টার যেন সব কিছুই ঢেকে রেখেছে অথচ পায়ের উপর পা বসার কারণে ফর্সা পা দুটো হাঁটু অব্দি উন্মুক্ত হয়ে ঘরের আলোয় জ্বলজ্বল করছে কি বললা নির্মল কিছু না বৌদি এবার সাহস করে বলল বৌদি এখন তো ঘরে আসো মুখের মাছটা খুলে দাওনা আমি সাথে সাথেই মাছ গুলো দিয়ে বসে বললাম কেন মাস্ক পরা থাকলে কি দুষ্টু দেওর বৌদির মিষ্টি মুখ দেখতে পারছে না ঠিক আছে নাও খুলে দিলাম কতদিন বাদে আমি এক অতি রূপসীর নারীর মিষ্টি মুখটা দেখতে পেলাম এক ভাবে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখে আমি ইয়ার্কি করে বললাম কি গো ঠাকুরপো কেন এমন এক ভাবে বৌদির মুখের দিকে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছো বৌদিকে আজ প্রথম দেখছো নাকি হেসে জবাব দিল না গো বৌদি আজ প্রায় এক মাস বাদে আর শুভশ্রীর মাছ ছাড়া মুখ দেখার সৌভাগ্য হলো তাই সত্যি বলছি বৌদি মেয়েদের মাছ ঢাকা মুখ দেখতে আমাজন অরুচি হয়ে গেছে আজ তোমারি মিষ্টি মুখ থেকে যেন আমার প্রাণের সঞ্চার হলো আমি মিষ্টি হেসে বললাম আমার দেহটা তো দেখছি খুবই দুষ্ট হয়ে গেছে বৌদিকে একলা পেয়ে তার দিকে দুষ্টুমি করে একভাবে বসে আছে পায়ের উপর পা তুলে বসার ফলে এমনিতেই আমার দুই পায়ের হাটু অবধি দেখা যাচ্ছে ও আমার দাবনা দুটি দেখার জন্য বলল বৌদি তুমি যতক্ষণ লিখবো ততক্ষন আমি মাটিতে একটু পা ছড়িয়ে বসছি আমি কোনো কথা না বলে শুধু মিটি মিটি হাসলাম ও আমার সামনে মাটিতে বসে পড়ল তখনই আমি হঠাৎ হাঁটু ভাঁজ করে সোফার উপর পা তুলে বসে পর দেখতে লাগলাম যাতে ও আমার সব কিছুই দেখতে পায় কথা মত কাজ হলো গো মনে হয় মনে মনে ভাবছি আচ্ছা বৌদি কি অযান্ত্রিক সোফার উপর পা তুলে বসে ছিল নাকি ইচ্ছা করেই আমায় দেখাচ্ছিলো যাতে আমি তার বিনিময়ে এসব কাজ করছে ও সহকারি পরী নাকি আমায় দিয়ে পরের অনুপুস্থিতিতে নিজের পিপাসা মেটাতে চাইছিল 5 মিনিটের মধ্যেই আমি বাজারের ফর তৈরি করে ফেললাম আমি ওর হাতে ফর তাকাও বাজারের ব্যাগ খুলে দিলাম ও বাজারের উদ্দেশ্যে তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ল ও মনের আনন্দে ফর অনুযায়ী সমস্ত কিছু কেনাকাটা করে পুনরায় আমার বাড়ি ফিরল কলিং বেল বাজাতেই আমি সদর দরজা খুলে ওকে ভিতরে ঢুকিয়ে নিলাম এবং ওর হাতে একটা তোয়ালে দিয়ে বললাম ঠাকুরপো এখন করোনা সংক্রমণ চলছে আমি বাজার থেকে ফিরেছো যে সমস্ত জামাকাপড় খুলে ভালো করে হাত-মুখ ধুয়ে ঘরে বসে ব্যাচেলার মানুষ আশা করি তোমার কোন তাড়া চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে এবং কিছুক্ষণ আমার সাথে গল্প করে বাড়ী ফিরবে সুন্দরী বৌদির আর কিছুক্ষণ সান্নিধ্য পাওয়া যাবে ওর মন আনন্দে ভরে গেল আমার সামনে তাহলে জড়িয়ে বাথরুমে ঢুকে গেল আমি কিচেনে গিয়ে রান্নাবান্না শুরু করলাম আজ কেন জানি না আমার মনটা খুব ভালো মনের আনন্দে গরুর ঘরের গান গাচ্ছি আর রান্না করছে গোসল করে বাথরুম থেকে বাইরে বেরোলো আমার রান্না শেষ আমি সোফাই গিয়ে বসলাম করলাম ঢাকা থাকলেও ফলের উপর দিয়ে ওর যন্ত্র টা বোঝা যাচ্ছে ও একটু লজ্জা পাচ্ছে আমি ওর অবস্থা দেখে মুচকি হেসে ওকে আমার পাশে বসার নির্দেশ দিলাম গো পাশে বসতেই আমি ওর বুকে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললাম আরে ঠাকুরপো তুমি তো পুরুষ মানুষ তাহলে একজন নারীকে এত কেন লজ্জা পাচ্ছো তুমি যা জিনিস বানিয়ে রেখেছ যে কোন মেয়েটা দেখলেই তোমার উপর ফিদা হয়ে যাবে গো আচ্ছা বলতো তোমার কি আমার সৌন্দর্য দেখার পর কোনদিন আমার বউ করতে ইচ্ছে হয়নি এই তো কিছুক্ষণ আগে তুমি মাটিতে বসে আমার বুকের ধন দেখতে চাইছিলে আমি সোফার উপর পা তুলে দিয়ে তোমায় আমার সব আসবাবপত্র দেখিয়ে দিলাম সত্যি করে বলতো ভালো লাগেনি বা পছন্দ হয়নি তোমার তুমি এর আগে কোন মেয়ে বা বউকে ভোগ করে বোলো না গো বৌদি আসলে আমি তো এতদিন তোমায় পাবার শুধু স্বপ্নই দেখেছি সেটা তো কোনদিন সামনাসামনি দেখতে পাবো আমি ভাবতেও পারিনি তোমার গুপ্তধন পছন্দ না হবার তো কোন প্রশ্ন ওঠেনা অনেক ভাগ্য করলে এবং উহার দর্শন মেলেনি বৈপরীত্য শুধু ধন-সম্পদে ভরপুর আমি আনন্দে আটখানা হয়ে ওকে জড়িয়ে ধরে বললাম ঠাকুরপো তাহলে তোমার তো ভালোই অভিজ্ঞতা আছে তুমি আমার জ্বালা ভালোই মেটাতে পারবে তুমি কি এখনই আমায় করতে চাও আমি কিন্তু সেটাই চাচ্ছি আমি এখনই আমার সবকিছু তোমার হাতে তুলে দেব আর এক মাসের বেশি হয়ে গেল লকডাউন এর ফলে আমার স্বামীর বাড়ি ফিরতে পারেনি তাই দিনের পর দিন আমায় খুব কষ্টের জীবন কাটাতে হচ্ছে আমি হাতে ধরে বুঝতে পেরেছি তোমার ওইটা যেমনি লম্বা তেমনই মোটা আমার বরের চেয়ে অনেক বড় তাড়াতাড়ি চলো খেয়ে দেয়ে কাজ শুরু করি এরপর আমরা আলাপ করেছি অনেকক্ষণ ধরে করলাম এরপর থেকে আমরা দুজনেই সুযোগ পেলেই তারা আরও আমার বাজার করাসহ বিভিন্ন কাজে সাহায্য করত এভাবেই এখন আরাম আয়েশে আমার দিন কাটতে লাগলো বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের গল্প ভুতের গল্প এখানে সমাপ্ত এরপর কি ধরনের গল্প শুনতে চাও কমেন্টে জানাও আর আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথেই থাকুন ধন্যবাদ




No comments:
Post a Comment