Header Ads Widget

Breaking

Saturday, April 24, 2021

মালিকের ছেলের চোদার কাহিনী ১০০% শরীরের আগুন নিভে যাবে।

মালিকের ছেলের চোদার কাহিনী ১০০% শরীরের আগুন নিভে যাবে।

 আমার আরো একটি গল্প তোমাদের শোনাব বলে চলে আসলাম আমার গল্পগুলো তোমাদের কেমন লাগছে জানিও কিন্তু আর হ্যাঁ আমার চ্যানেলটিকে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করে বেল বাটানে ক্লিক করে রাখুন যাতে আমার গল্প গুলো সবার আগে তুমি শুনতে পারো যাই হোক আজকের গল্পটা শুরু করা যাক বন্ধুরা আজ তোমাদের কে বলবো সেই রাতে বাসার মালিকের ছেলে আর আমার মাঝে কি ঘটেছিল গল্পটি পুরোটা শুনতে থাকুন ভাল লাগবে আর আমার গল্পগুলোকে শুনিয়ে যে তোমরা তোমাদের শরীরের আগুন নেভাও তাও কিন্তু আমি জানি আমার গল্প শুনে তোমাদের আগুন নিভে গেলে প্লিজ ভিডিওতে একটা লাইক দিও আমি দেখতে কেমন তা তো তোমরা জানোই তবু আরো একবার বলে দিচ্ছি আমার গায়ের রং দুধে আলতা আমাকে যে কেউ দেখলেই তার মনে আগুন লেগে যায় মন ছটফট করতে থাকে আমাকে পাওয়ার জন্য কিন্তু কি করার বল সবাইকে তো আর সুযোগ দিতে পারেনা তাই না কিছুদিন আগে আমার ফুপাতো ভাই দুই দিনে আমাকে পুরো উল্টো করে চলে যায় তারপর প্রায় একমাস আর কোন কিছুই হলো না আমি পুরো একমাস উপস রইলাম


এখন আমি নামকরা এক কলেজে ভর্তি হয়েছি সেখানে সুন্দর সুন্দর বডি ফিল্ডার ছেলেদের দেখে আমার ভীষণ লোভ হতো কিন্তু কি আর করার নতুন কলেজে আমিও সেখানে নতুন প্রথম প্রথম আমি তাই কাউকে তেমন পাত্তা দিতাম না তারপরও কিছু ছেলেরা আমাকে নিয়ে নিজেদের মধ্যে কিস বাজে আলোচনা করত এসব শুনে আমি নিজে নিজে গর্ব করতাম যে ওরা আমাকে নিয়ে এসব বলছে তাদের আরো বেশি আকর্ষণ করতে আমি ইচ্ছে করে দুলিয়ে দুলিয়ে হাঁটতে করে সে সব ছেলেরা যোগ দিয়ে আরো বেশি গিলে খেতো আমাকে আমি সেসব ছেলেদের সাথে কথা বলার সময় ইচ্ছে করে বুকের ওড়না এলোমেলো করে রাখলাম যাতে করে আমার রসালো গুলো দেখা যায় আর আমার রসালো কমলা দেখে তারা হা করে তাকিয়ে থাকতো সেগুলোর দিকে এসব দেখে আমি ভীষণ মজা পেতাম আর ওদের দেখার সুযোগ করে দিতাম সে গল্প পড়ে তাদেরকে অবশ্যই বলবো আমার সব গল্প শুনতে আমার চ্যানেলটি অবশ্যই স্ক্রাব করে রেখো যে ঘটনা তোমাদের বলছিলাম তাই বলি আমার মামাতো ভাই চলে যাওয়ার পর পুরো একমাস উপোস থাকতে আমি খুব পিপাসু মিষ্টির স্বাদ পাওয়ার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে আছি আমার মা অবশ্য আমার অস্থিরতা বুঝতে পেরেছিল এজন্য সে একদিন আমাকে বলেছিল কলেজে যাস নাকি তা বড়লোকের কোন এক ছেলেকে পটাতে পারিস নি একজনকে পটিয়ে নিলে তো পারিস আমার মেয়ে কি কোন অংশে কম নাকি কেউ একজনকে পটিয়ে নিলে তো শরীর ভালো থাকবে আবার পকেট খরচ আসবে এসব কি তোকে আবার নতুন করে বোঝাতে হবে নাকি আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললাম দেখি কি হয় কি করা যায় এভাবেই আমার দিন কেটে যাচ্ছিল তো এমনি একদিন আমাদের বাসায় আমার মামা মামী বেড়াতে আসলো তাদের সাথে আমার শালীকেও বউ নিয়ে এসেছে আমাদের বাসায় জায়গা কম তাই আমি কোথায় থাকবো তা নিয়ে সমস্যা পড়লাম মালিকের বউ এসে আমার এই সমস্যার সমাধান করল সে আমাকে তাদের বাসায় থাকতে বলল আমি মনে মনে খুবই খুশি হলাম আমি দ্রুত কদর করে তাদের বাসায় চলে গেলাম আমি তাদের বাসায় যাওয়ার পরে দেখলাম আন্টি তার ছেলের সাথে কথা বলছে আঙ্কেল বাড়িতে নেই তাদের কথা শুনে যা বুঝতে পারলাম তা হলো আন্টি তার ছেলেকে বলছে যাতে সে তার বউকে বাড়িতে নিয়ে আসে আমাদের বাড়ির মালিকের ছেলের বিয়ে করার 15 দিন পর তাকে ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে গেছে কিন্তু তার বউ কেন গেল সুমন সে ব্যাপারে কিছুই বলে না সুমনের বউ বলে না যে সমস্যাটা কি সুমনের বউ শুধু বলে সুমন যেন তাকে তালাক দিয়ে দেয় আন্টি তার কথা শেষে তার ছেলের সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিল আন্টি তার ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বলল সুমন তোর বৌ যদি তার মত এত সুন্দরী হতো তাহলে তো মনে হয় তার পা মাটিতে পড়তো না আন্টি এবার আমার দিকে তাকিয়ে আমাকে বলল শুনেছ মা আমার এত সুন্দর ছেলে নাকি ওই মেয়ের পছন্দ না আমি আর চোখের দিকে তাকালাম গায়ের রং ফর্সা লম্বা তার মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি তার বয়স ত্রিশ বত্রিশ হবে আমার থেকে বেশী একটা বড় না হয়তো 8 থেকে 10 বছরের বড় হবে খেয়াল করলাম সুমন আমাকে আর চোখে দেখার চেষ্টা করছে যাই হোক রাতে ঘুমাতে গেলাম সুমনের বোনের রুমে সুমনের রুমের পাশের রুমের দরজা আটকে গিয়ে খেয়াল করলাম দরজা আটকানো যায় না যাই হোক আমি আর মাথা ঘামালাম না বেশ ক্লান্ত ছিলাম তাই কখন ঘুমিয়ে গেলাম টের পেলাম না আমি ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু হঠাৎ মাঝ রাতে ঘুমের ঘোরে মনে হলো কেউ আমার শরীরে হাত দিচ্ছে আমার মনে হল কেউ একজন আমার কোমরের দুপাশে তার দুই পা দিয়ে আমার গায়ের উপর শুয়ে আছে আর আমাকে কি সব করছে আমি চিৎকার করতে যাব সে সময় একটা শক্ত হাত আমার মুখে চেপে ধরল আর বলল গীতা তুই যা চাস তোকে তাই দেবো প্লিজ আমাকে একটু আনন্দ করতে দে পুলিশ বাধা দিস না তোকে আমি অনেক টাকা দেখবো এমনিতে এমন আনন্দ করতে আমার ভালই লাগে কিন্তু হুট করেই টাকার কথা বলতে আমার মেজাজ খারাপ হল আমি কড়া গলায় বললাম আমাকে দেখে কি আপনার রাস্তার মেয়ে মনে হয় নাকি তাড়াতাড়ি আমার ওপর থেকে নামুন তা না হলে আমি চিতকার করব প্রথমে টাকার কথা বলে আমার পুরো মুখটাই নষ্ট করে দিয়েছে না হলে আমিও যে পিপাসায় আমারও সে আনন্দ করতে অনেক ভালো লাগে আমার কথা শুনে সুমন বলল না না তুমি রাস্তার মেয়ে হতে যাবা কেন আমি তোমাকে সুখ দিচ্ছিস এজন্য আমি তোমাকে যা চাও তাই দিবো এ কথা বলেই জঙ্গলের পশুর মত আমার ঠোট গুলো চুষতে লাগলাম ওর মুখ থেকে মোদির বিচ্ছিরি গন্ধ আসতে লাগল আমি এই বিচ্ছিরি গন্ধ সহ্য করতে পারছিলাম না এ গন্ধ আমার সব গুলি আসলো একটু আসতে চাইলো তাও চলে গেল এদিকে এই বিশাল দেহতাকে নাড়াতে পারছি না কিছুই করার নেই তাই চুপচাপ শুয়ে রইলাম সুমন ও আস্তে আস্তে ঠোঁট থেকে নিচের দিকে নামতে শুরু করলো প্রথমে গলায় তারপর বুকে কিস করছে আমি সবাইকে জোরে জোরে টিপতে ফুলি কারন আমার অনেক ভালো লাগে কিন্তু আজও আমার গুলো এত জোরে জোরে টিপছে সে ব্যাথায় আমার চোখে পানি চলে আসলো মদ খেয়ে মাতাল হয়ে আছে ও এমন ভাবে আনন্দ করে যাচ্ছিল কিন্তু হঠাৎ সুমন একটা কান্ড করে বসলো সুমন আমাকে গালাগালি করতে লাগ্লো তোর রেট কত বল আমাকে সুখ দিতে কত নিবি বল অকথ্য ভাষায় গালি দিতে লাগলো আমাকে আমি বুঝলাম এসব অতিরিক্ত মদ খাওয়ার পর এই কথা শুনে আমার রাগ হলো আমি আমার ওপর থেকে সুমনকে ধাক্কাদিলাম সুমন রেগে গিয়ে আমার পিছনে ঠাস ঠাস করে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিলো আমি তখন আরো জোরে ধাক্কা দিয়ে তার নিচে ফেলে দিলাম বললাম বেরিয়ে যান এখান থেকে আমি আপনার সাথে আর কিছু করতে চাই না আমার কথা শুনে সুমন ভেগেছে কাক হয়ে আমার পা জড়িয়ে ধরে আমার পায়ের পাতার ওপর জিভ দিয়ে আদর করতে লাগল আর বলতে লাগল রিতার সোনা আমাকে কেন দিবেনা বল তুই তুই আমার রানী তুই আমার সোনা পাখি তুই যা বলিস আমি তাই শুনবো বিনিময়ে তুই আমাকে সুখ দে সুন্দরী তোর রূপে আমি পাগল হয়ে গেছি আমাকে ঠান্ডা করে দে সোনা আমার আমি তোর পায়ে পড়ি প্লীজ আমাকে ঠান্ডা করে দে ওর কথা শুনে আমার কেমন জানি দয়া হলো আমি সুমনকে উঠে আসতে বললাম কিন্তু মদের নেশায় মাতাল সুমন উঠতে পারছে না মাতাল অবস্থায় পড়ে আছে আমি ওকে ধরে দাড় করালাম ওকে দাঁড়ানোর পর দেখলাম ওর পা তুলছে ধরেনি ওকে খাটে শোয়ালাম আমি আমার কোমল হাত দিয়ে ধরে ওর ওটা নাড়াচাড়া করতে লাগলাম কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করার পরে ও সারা দিচ্ছে সুমন এবার উঠে বসলো ওর গায়ের শক্তি আসছে তারপর আমাকে আর কিছু করতে হলো না যা যা করার সব অপল্লো বিভিন্ন কায়দায় আমাকে পাক্কা 1 ঘন্টা ধরে সুমন সাগরে ভাসায় এরপর আমার পাশে উপুড় হয়ে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ল আমিও ভীষণ সুখ পেলাম কতদিন পর আমার পিপাসা মিটল আমি মনে মনে বললাম ভালই বলতে পারিনা তবে একটু বেশিই তুমি এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে আমিও ঘুমিয়ে পরলাম নিজেও জানিনা বেশ বেলা হয়ে গিয়েছে ঘুম ভাঙলো আন্টির ডাকে তখন জাগেনি আন্টি আমাদেরকে এমন অবস্থায় দেখলেও আমরা দুজনে একসাথে শুয়ে ছিলাম দেশে সুমনের গায়ে চাদর টেনে দিল তারপর লজ্জা পেয়ে অন্যদিকে ফিরে আমাকে বলল আগে গোসল করে আসো তারপর তোমার সাথে কথা বলবো আমি আমার গায়ে একটা চাদর দিয়ে কিছু না বলেই বাথরুমে গেলাম খুব যত্ন করে গোসল করলাম গোসল শেষে বের হয়ে দেখলাম আন্টি আমার মার সাথে কথা বলছে আন্টি আমার মায়ের হাতে 10000 টাকা দিল আমার মা কিছু না বলেই টাকা নিয়ে চুপচাপ চলে গেল তখন আন্টি আমার হাত চেপে ধরে কাঁদো কাঁদো মুখে বলল দেখ মা তুই এই কথা কাউকে বলিস না তুই আর তোর মা বিনা ভাড়ায় আমাদের বাড়িতে থাকবি আমার ছেলেটার বউ চলে যাওয়ার পর ও অনেক কষ্টে আছি রে মা ওর বউকে কেন ছেড়ে গেলেও আমি জানি ওর সাথে কাল রাতে থেকে তুই জেনেছিস সুমন তোর সাথে অনেক সুখ পেয়েছে আমি আমার ছেলের সুখের জন্য সব করতে রাজি আছি তুই যা চাস তাই পাবি তুই চাইলে আমি তোরে বউ করে নেব এসব শুনে আমি বললাম আমি কেন বিবাহিত ছেলের বউ হবো লোকে বলবে লোকে পরে কাজ করেছি আমি আসলে চাচ্ছিলাম যাতে ওদের কাছে থেকে নিয়মিত টাকা নেওয়া যায় আর বিয়ে করলে তো আমি আমার স্বাধীনতা হারাবো অন্য সবার সাথে আর খেলতে পারব না তাছাড়া সুমন একটা মাতাল বয়সে আমার থেকে অনেক বড় আন্টি তখন বললেন তাহলে আমার ছেলে সুখে কি হবে ও সুখ পাবি কিভাবে দেখ না তোরা বিনা ভাড়ায় থাক আর তুই যখন যাস আমি তোকে তাই দেবো তুই শুধু আমার ছেলেকে একটু সঙ্গ দিতেই একমাত্র মেয়ে যে আমার ছেলেকে সুখ দিতে পেরেছিল তোর মত আরেকজন যতদিন না পাই তুই আমার ছেলেকে ততদিন সুখ দিয়ে ওরে এই কথা কেউ জানবে না তো সব দায়িত্ব আমার এত সুন্দর অফার আমি আন্টির কথায় রাজী হয়ে গেলাম আন্টি কে বললাম আপনি আর কোন চিন্তা করবেন না আপনার ছেলের সুখের দায়িত্ব আমার এ কথা বলে আমি সুমনের কাছে গিয়ে ওর নাক টিপে ওকে ডেকে তুলে বললাম ডাকাত সুমন সোনা আমার ফ্রেশ হয়ে নাও আর শোনো তোমার আর কোন কষ্ট হবে না আমি আছি তোমার কষ্ট দূর করতে এই বলে আন্টির দিকে তাকিয়ে আন্টিকে বললাম যাই আন্টি রাতে আসব আপনার ছেলে হাতে লোড হতে এরপর থেকে সপ্তাহে দুই দিন নিয়মিত সুমন আমাকে আয়েশ করে করতো এভাবে প্রায় চার বছর কেটে গেল আমি তখন যা বলতাম ওর কাছে যত টাকা চাইতাম ও আমাকে দিতেও সুমনের দরকার আমার দরকার টাকা বন্ধুরা আজকের গল্প এখানেই শেষ গল্প তোমাদের কেমন লাগলো জানিও 


No comments:

Post a Comment

Adbox