এক রাতে চুদে আমার ভোদা লাল করে দিল।
বয়সের কারণে আমার সারা শরীরে যৌবন রস টলমল করে সে রস পান করার ভ্রমর কইও ভ্রমর তাকে শুধু জার্মানিতে মাঝে মাঝে মাঝ রাতে ইমুতে কল দিয়ে আপেল দেখায় খানিকক্ষণ পর দুজনারি উইকেট পতন হলে গল্প করে আর এভাবেই যৌবনের চাওয়াগুলোকে পায়ে পিষে সংসার করে আসছি আমি সে যাই হোক ছেলেটা বড় হচ্ছে ওর জন্য একটা প্রাইভেট টিউটর দেওয়া দরকার একদিন পাশের বাড়ির ভাবীকে বললাম ভাবী বাবার জন্য একটা টিচার দের আত্মার পরিচিত থাকলে বলিয়ান পরিচিত লাগবে কেন প্রাইভেট পড়াতে চাচ্ছে একজনকে দিয়ে দিলেই হয় আমি বললাম না ভাবী বাসায় একা থাকে সে ভয় হয় ঠিক তিন দিন পর ভাবী বললেন আমার দূরসম্পর্কের চাচাতো ভাই আছে ওকে পড়াতে রাজি করেছি এখন তুমি চাইলে 1 তারিখ থেকে বলি আমি বললাম অবশ্যই বৌদি আপনার আসতে বলেন প্রাইভেট টিউটর ওর নাম জয়ন্ত গোস্বামী ফুট 8 ইঞ্চি হবে গায়ের রং মুখের দিকে তাকালে কেমন যেন একটা মায়া চলে আসে ও বেশ যত্ন সহকারে পড়ার চেয়ে ওর সাথে দুষ্টুমি করে খেলে সব মিলিয়ে আমি খুশি তবে পড়ার ফাঁকে আমি যখন চা নাস্তা নিয়ে যাই ও খুব বিব্রত বোধ করে এগিয়ে দিতে কখন আমার হাতের সাথে ওর হাতের ছোয়া লাগতেই মুখটা কেমন যেন চুপসে যায় সেদিন আমি চুপিচুপি ওদের পিছে গিয়ে দাঁড়িয়ে আছি হঠাৎ করে হাত দুটো ওপরে তুলে ওর একটা হাত আমার বুকে এসে পড়ল সাথে সাথে হাত জোড় করে আমার দিকে তাকিয়ে মাথা নিচু করে বলল আমি আপনাকে দেখতে পাইনি সরি আমি বললাম ইটস ওকে ম্যান গো আহেড চলে যাবার পর তাড়াতাড়ি রাতের খাবার খেয়ে মা ছেলে ঘুমোতে গেলাম কিন্তু প্রায় সারা রাত কেটে গেল ঘুমাতে পারলাম না কতদিন হয়ে গেল আমার শরীর কোন পুরুষের ছোঁয়া লাগেনি আর হাতটা আমার বুকে লাগতেই শরীরে কেমন যেন বিদ্যুত খেলে গেল এমন একজন পুরুষের কথা ভাবছি যে আমার শরীরের ঝড় তুলতে পারবে যে আমাকে সুখের সাগরে ভাসাবে পারবে এসব ভাবতে ভাবতেই রাত কেটে গেল এখন শ্রাবণ মাস চার দিকে কাঁদা মাটির গন্ধ বৃষ্টি চলছে চার দিকে নীরব নিস্তব্ধ পাশের বাসা থেকে গান ভেসে আসছে যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো এক বরষায় আমার শ্বশুর-শ্বাশুড়ি দু'দিন বেড়াতে এসেছে আমাদের এখানে বাবু ও ঠাকুরদা ঠাকুরমা সাথে হইহুল্লোড় করে ভালো সময় কাটানোর বাড়ি ফিরবেন অভিভাবক ওদের পিছু ধরল আমিও তোমাদের সাথে যাব বলে কান্নাকাটি শুরু করলো আমার শশুর মশাই নিরুপায় হয়ে বলল আমি ওকে নিয়ে যায় রেখে যাবে আমি সম্মতি সূচক মাথা নাড়লাম আজ আমি বাড়িতে একা ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে এক কাপ চা বানিয়ে ব্যালকনিতে বসে পাখিরা তাদের নিয়ে ফিরছে বুঝতে বাকি রইলো না যে সন্ধ্যা নেমেছে এমন সময় কলিংবেলটা বুঝতে পারছিনা এখন কি এল দরজা খুলে দিতেই দেখলাম জ্বর এসেছে অনেকটা কাকভেজা হয়ে আমি বললাম তোমাকে জানানো হয়নি বাসায় নেই ওর সাথে গ্রামে চলে গেছে তুমি কষ্ট করে ও বললো আমি বললাম এসো ভেতরে এসো এক কাপ চা খেয়ে যাবে প্রথমে কিছুটা আপত্তি করলেও পরে আমার সাথে ভিতরে আসুন যাবার পর আমি কিচেনে গেলাম ওর জন্য রেডি করতে কিছুক্ষণ পর ও বেরিয়ে আসলে দুজনে সোফায় বসে চা খেতে আরম্ভ করলাম ওর সাথে ওর কথা ওর পরিবারের কথা ভেবে দেখলাম প্রায় আটটা বেজে গেছে জয়ন্ত বলল এবার আসে তবে যদি আমি মাথা নাড়লাম দরজা খুলে বাইরে তাকাতে দেখলাম মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে আর বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আমি বললাম যে বৃষ্টি পড়ছে আর বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আমার মনে হয় আজ আর যেতে পারবেনা দিতে বাধ্য ছেলের মত আমাকে অনুসরণ করলো রাতে খিচুড়ি ডিম ভাজি করে খেয়ে নিয়ে শুতে গেলাম থেকে আমার পাশের রুমে থাকার ব্যবস্থা করে দিলাম বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে জানালার ফাঁক দিয়ে বিদ্যুৎ চমকানো রুমে প্রবেশ করলো অজানা ভয়ে আমার বুকটা ধুকধুক করতে লাগল একই সাথে মনের বাসনা জাগ্রত হতে লাগলো একজন পাশে পাব আর অদম্য আকাঙ্ক্ষা মনের মাঝে উঁকি দিল এমন সময় প্রচন্ড বাজ পড়ার শব্দ এমন সময় প্রচন্ড বাজ পড়ার শব্দ এর সাথে বিদ্যুৎ চলে গেল আমি লাফ দিয়ে উঠে বসলাম চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার আমি তোকে ডাকলাম উত্তর দিল আমি বললাম আমার খুব ভয় করছে আমি একটু তোমার পাশে শুই বিদ্যুৎ এলে আবার চলে যাব আমি ওর পাশে উল্টো হয়ে শুয়ে পরলাম কদিন পর আমার বিছানা একজন পুরুষকে পেলাম কিছুক্ষণ পর ইচ্ছে করেই ঘুমের ভান করে ওর শরীরে হাত রাখতেই ও আমাকে জড়িয়ে ধরল কি দুষ্টু ছেলের বাবা ও আমাকে বলল আমি তোমার গোপন ইচ্ছে বুঝতে পেরেছি আসো আসো তোমাকে অনেক আদর দিব তুমি কোনদিন ভুলতে পারবে না এই বলে আমার পেছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরে কিস করতে লাগল আমিও তো দিন কারো আদর খাবার জন্য ছটফট করছিলাম তাই এই সুযোগ হাত ছাড়া করলাম না আমি ওকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম এভাবে সেদিন যখন শুনছিলাম বলতে পারব না একসময় ওকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়লাম ঘুম ভাঙলো অনেক বেলা করে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে ওকে ডাকলাম আমরা একসাথে নাস্তা করলাম ও আমাকে আজ অনেকদিন পর আমার গভীর এবং শান্তির ঘুম হলো ওকে বললাম আজ অনেকদিন পর আমার গভীর এবং শান্তির ঘুম হলো যত বলল দিদি এখন থেকে আপনি চাইলেই রোজই শান্তির ঘুম দিতে পারবেন আমি বললাম তুমি তো ভারি দুষ্ট ছেলের মুখে কিছু আটকায় না না যা মুখে আসে তাই বলছ এবার যা বলল তা শোনার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না ও বলল দিদি এখন আর এক রাউন্ড হবে নাকি আমি কি বলবো ভেবে পাচ্ছিনা তবুও নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম বেশী লোভ ভালো না সবুরে মেওয়া ফলে তবে একটা কথা না বলে থাকতে পারছিনা কাল রাতে তুমি কিন্তু ভালোই খেলেছে বলল তুমি কিন্তু কম খেলোনি অনেক কষ্ট তোমার ওই কেটে ফেলেছে পাক্কা তিরিশ মিনিট ইওর কলিং করতে হয়েছে এরপর আরো অনেক কথাবার্তা চলতে থাকলো কিছুক্ষণ পর ও বলল দিদি আমি চলে যাই আমি আর বাঁধা দিলাম না বললাম ঠিক আছে বাবা তোমাকে জানাবো আর না আসলে তো আরো ভালো ফোন করলে চলে এসো সুযোগ পেলে আমাকে পড়াতে পারবে ও মুচকি একটা হাসি দিয়ে চলে গেল আমিও অনেকদিন পর ফুরফুরে মেজাজে কাজে মনোযোগ দিলাম এরপর প্রায় আমরা খেলতাম এর পরের গল্প আরেকদিন বলব বন্ধুরা




No comments:
Post a Comment