Header Ads Widget

Breaking

Tuesday, April 20, 2021

জীবনে প্রথম চোদা খাওয়া কি যে অনুভুতী তা বলে বোঝাতে পারবো না

জীবনে প্রথম চোদা খাওয়া কি যে অনুভুতী তা বলে বোঝাতে পারবো না

 
সময়টা 2019 এর শীতের কিছুদিন আগে মা বাবা যাবে দার্জিলিং ঘুরতে আমার যাওয়া হবেনা কারণ সামনে আমার ভার্সিটি তৃতীয় বর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল হবে ঘুরতে যেতে আমার খুব ভালো লাগে তাই একটু মন খারাপ লাগছিলো মনে হচ্ছিলো এই পড়াশুনার জন্য আর কত স্যাক্রীফাইস করতে হবে কে জানে কিন্তু ছাড়তেওতো পারিনা ভবিষ্যতের কথা ভেবে আমি শিলা

থাকি কলকাতাতে আমাদের নিজেদের ফাটে যিনি বাড়িটা তৈরি করেছিলেন তিনি নিজে থাকবেন বলে মাঝে উঠোনের চারদিক দিয়ে তিন তলা বিল্ডিং তৈরি করে পরে টাকার অভাবে বিক্রি করে দেন কিছু পোরশন নিজে থাকেন নিচতলা আর সিকিমের একটা ফ্যামিলি থাকি দুই আর তিন তলাতে বাবা মার যাবার সময় এসে গেলো আমি ওদের ট্রেনে উঠিয়ে দিয়ে এলাম বাড়ি ওয়ালার ফ্যামিলীর সাথে আমাদের খুব ভালো সম্পর্ক ওনার ওয়াইফ আমাকে তার নিজের মেয়ের মতো ভালবাসেন ওদের কোন ছেলে মেয়ে নেই ওনার ওয়াইফ আর ছোট ভাই আমার এই কদিনের খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা বাড়ি ওয়ালার বাসাতেই আমি ফিরে এসে খেতে বসব এমন সময় কলিংবেল বেজে উঠলো গিয়ে খুলে দেখি বাড়িওয়ালার ভাই দাঁড়িয়ে হাতে একটা প্লেট ধাকা ভাবি তোমার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছে খেয়ে নিও তাকনা সরিয়ে দেখি ভাত সবজি ডাল আর মুরগির ঝাল ফ্রাই বাড়িওয়ালার ভাইয়ের নাম শিমুল শিমুল এর বয়স 30 বছর এখন একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে রিজিওনাল অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে দেখতে বেশ দারুন হয়েছে তাই একটু তুলতুলে আগে এলাকায় অনেক বিবাহিত মেয়ের জন্য পাগল আমি প্রথমেই আংকেল বলে ডাকতাম কিন্তু উনি আমাকে ভাইয়া বলে ডাকতে বলেন আমি শিমুল ভাই থ্যাঙ্কস জানিয়ে দরজা বন্ধ করব ভাবছি তখন হাসি হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে একটু ঘুমানোর চেষ্টা করছে তখন দেখি শিমুল হাসি হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে একটু ঘরের দিকে উঁকি মারা চেষ্টা করছে আমি ব্যাপারটা বোঝার জন্য ওর মুখের দিকে কৌতূহল ধরে তাকালাম সে বললো বেশ ভালোই তো আছো খুব এনজয় করবি এই কদিন তাইনা আমি একটু বোকা বোকা ভাব নিয়ে অবাক হয়ে বললামঃ কেন এতে এনজয় করার কি আছে শিমুল বলল কেন আবার 14 দিন একা থাকবি ড্রিংক করবি বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা মারবি মজা করবি সেটা এনজয়মেনট না তাছাড়া কাল শুক্রবার তাই আজতো পার্টি নাইট তাইনা আমি বললামঃ না না তেমন কিছু না এই এখন খেয়ে দেয়ে একটু টিভি দেখে তারপর ঘুম দেব তারপর কাল সকালে উঠে বাজার করে একটু আড্ডা মারব বিকেলের কোন প্ল্যান নেই তবে তুমি তো ভালো মেয়ে আমরা যখন এই রকম সুযোগ পেতাম তখন সব ছেলেরা একসাথে হয়ে যা যা করতাম তা তোমরা আন্দাজ করতে পারবে না তুমি তো ভালো মেয়ে যাও খেয়ে দেয়ে শুয়ে পড়ো কাল দেখা হবে এই বলে সে চলে গেলো আমি খেতে খেতে আমাদের কথাবার্তা গুলো ভাবতে লাগলাম শিমুল কি বললে এটা যে যা যা করতাম তা তোমরা আন্দাজ করতে পারবে না যাই হোক খাওয়া শেষ করে লাইট অফ করে শুয়ে টিভি দেখতে দেখতে একবার শিমুলের মোবাইলে কল দিয়ে তারপর আবার ভাবলাম কি জানি কিভাবে তাই ছেড়ে দিলাম একটু পর একটা এসএমএস করলাম গুডনাইট বলে শিমুলকে তারপর শুয়ে পড়লাম কিন্তু ঘুম আসছিল না এইভাবে প্রায় 30 মিনিট কেটে গেছে হঠাৎ মোবাইলটা বেজে উঠল জেসিজেঁসিন ফোন করেছে রিসিভ করতেই সে বলল কী খবর কী করো তুমি ঘুম আসছেনা নাকি শিমুলের গলাটা কেমন যেন অন্যরকম লাগলো আমিও বললাম না ভাইয়া ঘুম আসছেনা তারপর একটু ফাজলামো করে বললাম কি আর করি তোমার আর আমার কথোপকথন নিয়ে চিন্তা করছি ওপার থেকে কোন জবাব এলো না তাতে আমি একটু ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম রেগে গেলে নাকি মজা করলাম বলে শিমুল বলল কই না তো রাগ করিনি আমি বললামঃ বাট কি আসলে আমারও ঘুম আসছিলো না তাই ভাবলাম তোর সাথে ফোন-এ একটু গল্প করি আমি বললামঃ এটা তো বেশ ভালো এক তলা আর তিন তলা ফোন-এ গল্প করছে একটা কাজ করি চলো তুমি নিচের বারান্দাতে দাড়াও আর আমি উপরের বারান্দাটাই দাড়াই তারপর গল্প করি শুধু শুধু ফোন কোম্পানি কে টাকা দিয়ে কি হবে হাসল কিন্তু কোন রেসপণ্ড করলো না তারপর হঠাৎ করে বলল এই মেয়েটাকে আমি বললাম এখন ও বলল হ্যাঁ এখনই তোমার ভাইয়া ভাবী যদি কিছু বলেন ওরা টের পাবে না ঘুমিয়ে পড়েছে তুই ছাদে চলে যা আমি একটু পরে আসছি এই বলে ফোনটা কেটে দিলো আমি নাইট্রাস পড়েছিলাম তাই শর্টসের উপর একটা হাল্কা টি-শার্ট পরে ছাদে গিয়ে দরজা খুলে ছাদে গেলাম তারপর প্রায় 27 মিনিট পরে বেশ বড় বেশিরভাগটাই খোলা একটা দিকে প্লাস্টিক শেড দিয়ে ঢাকা বৃষ্টির সময় কাপড় শুকানোর জন্য ওর নিচে কয়েকটা প্লাস্টিকের চেয়ার আছে এটাই মাদুর আছে বসার জন্য আমি দুটো চেয়ার পেতে বসতেই শিমু আপু মাদুরে বসার জন্য বলল মাদুর পেতে পাশাপাশি বসলাম আমি আসি প্রথমে কি কথা বলব বুঝতে পারছিলাম না আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলাম শুধু হঠাৎ করে জিজ্ঞেস করে ফেললাম তোমরা কি করতে এবং যা আমরা কল্পনাও করতে পারবোনা কোনোদিন শিবুর কোন কথা না বলে শুধু হেসে মুখটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিল তারপর বললো কেনো তোমার এত জানার ইচ্ছা আমাদের দুষ্টু মেয়ে কথা তাছাড়া এই গুলি একটু বেশি রসের এছাড়া ছেলেদের পার্সোনাল যা আমি তোমাকে বলতে পারবো না আমি কিছুটা আন্দাজ করে চুপ করে গেলাম শিমুল বললো কি ব্যাপার রাগ করলে নাকি চুপ হয়ে গেলে কেন না রাগ করিনি এমনিতেই চোখ তুমি প্রেম করো না কারো সাথে আমি বললামঃ না প্রেম করিনা একবারে বিয়ে করবো তুমি প্রেম করো না শিমুল বলল না সেরকম মেয়ে পাইনি প্রেম করার জন্য তোমার মত ফিগারের মেয়ে পাইলে তো প্রেমের সাগরে হাবুডুবু খাইতাম ও তাই নাকি বাট তুমি বিয়ে করছ না কেন তোমার তো এজ ভালোই হয়েছে বিয়ে করার তো এটাই পারফেক্ট সময়ে আর তাছাড়া তোমার মতো হ্যান্ডসাম বা সুন্দর ছেলের মেয়ের অভাব নেই যে কোন মেয়ে বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যাবে তোমাকে পাওয়ার জন্য শিমুল বলল আমি বিয়ে করবো না আমার বিয়ে ভালো লাগে না এইতো বেশ ভালো আছি চাকরি করছি ঘুরছি ফিরছি আনন্দ করছি ভালোই তো আছি যা যা চাই সবই তো আছে তবে কেন শুধু শুধু বিয়ে করে রিলেশনে ঢুকতে যাবো আমি বললামঃ এই গুলা তো সব না আরও কিছু নিডস আছে যেগুলো বিয়ে ছাড়া ফুলফিল করা যায় না শিমুল বলল কি কি প্রয়োজন সেগুলো যেগুলো বিয়ে ছাড়া ফুলফিল হয়না আর বিয়ে ছাড়া ফুলফিল হয় না কে বলেছে চাইলে সবই ফুলফিল হয় চাই শুধু প্রবল ইচ্ছাশক্তি আমি বললাম তা অবশ্য ঠিক কিন্তু সেই প্রবল ইচ্ছা পূরণের জন্য একটা শুকর এর দরকার যাকে দিয়েছে তাকে নেয়া যায় কেন আমাকে কি সেই ইচ্ছে পূরণের জন্য সুপুরুষ মনে হয়না আমি কি পারব না তোমার ইচ্ছে পূরণ করতে কথাগুলো শুনে আমার সারা শরীরে কারেন্ট পাস করে গেলো মনে হল আরও কিছুটা কাছে এসে আমার কাঁধে মাথা রাখল আমার তখনও ব্যপারটা মাথার মধ্যে ঢুকছিলনা নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে আমার পাশের পাড়ার সবচেয়ে হট আর সুন্দরী ছেলে বসে আমার কাধে মাথা রেখে আছে ব্যাপারটা আমার ভালো লাগছিল আর আমি একটু আগে গোসল করেছিস স্যান্ডাল সোপ দিয়ে তারই একটা মিষ্টি গন্ধ আসছে শিমুলের শরীরের অনেকটা অংশ আমার শরীরের সাথে লেগে আছে আমার বুকটা শিমুলের বাঁ হাতের সাথে টাচ করছিলো ব্যাপারটা শিমু বুঝতে পারছিলো কিন্তু কিছু বলছিল না সে আরও একটু ভালো করে ফিল করার জন্যে হাতটা ছড়িয়ে দিলো আমি কিছু বললাম না ওর সাহস একটু একটু করে বাড়তে লাগল আমার আরও কাছে চলে আসলো হঠাৎ করে শিমুল আমাকে জড়িয়ে আমার বুকের উপর মুখটা লুকিয়ে ফেলল আমরা ছাদের একটা দেয়ালে হেলান দিয়ে ছিলাম শিমু হঠাৎ করে আমার কোলের ওপর শুয়ে চোখটা বন্ধ করে ফেললো আমি মনে মনে ভাবছিলাম শিমুলকে ফাঁকাচাঁদ এই আমার ইচ্ছা পূরণ করবে নাকি ইনফ্যাকট শিমু আপু বুঝতে পারলো আমার অবস্থা কিন্তু একবার শুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আবার চোখ বন্ধ করে শুয়ে পড়ল
আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না সব ব্যাপারটা এতো তাড়াতাড়ি ঘোরের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম আমি কিছু না ভেবে নিচু হয়ে শিমু কে জড়িয়ে ধরে একটা কিস করলাম গালে অদ্ভুত অনুভুতির কথা বলে বোঝাতে পারবোনা শিমু বন্ধ করে উপভোগ করলো ফিলিংসটা তারপর আমি বললাম ওরে দুষ্টু আজ অনেক রাত হইছে ঠিক হবে না আমরা তো চাইলেই আমাদের রুমের মধ্যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারি সময় পেলে তোমাকে রুমে ডেকে নেব তুমি আসিও তারপর চুপচাপ রইলাম একটু পর পর মেয়েদের ছোঁয়া কি অদ্ভুত একটা জিনিস যত ভালো লাগে আর অন্য কোথাও তার তুলনা নেই দুষ্টু ছেলে আরেকদিন সময় করে আমার রুমে আসলো আমিও তোমাকে পাওয়ার জন্য ব্যাকুল আই লাভ ইউ আমি শুধু ভাবতাম কবে তোমার সাথে আমার মধুর মধুচন্দ্রিমা হবে কবে তোমাকে পাবো এখন ছেড়ে দাও তবে সে কিছুতেই ছাড়তে রাজি না একটু পরে যাও তাহলে নিচে অনেক রাত হয়েছে আমিও যাই নাই তো ভাইয়া ভাবি টের পেয়ে যাবে বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমায় কিস করতে শুরু করল আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না অবশেষে হবার তাই হল প্রথমবার শিমুল আমাকে আদর করলো প্রায় 30 মিনিট পর রুমে এসে বেশ কিছুক্ষন চুপচাপ শুয়ে শুয়ে ভাবতে থাকলাম কিছুক্ষন আগের অনুভূতিগুলো ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়লাম জানিনা ঘুম ভাঙলো কলিং বেলের শব্দে দরজা খুলে দেখি দাঁড়িয়ে আছে চায়ের কাপ হাতে একটা চুমুর সাথে গুডমর্নিং উইশ করে আমাকে দুপুরে ওদের ওখানে খেতে যেতে বললো এরপরে কি হলো জানার জন্য পরের পর্বে চোখ রাখ কেমন লাগলো আজকের গল্প এর পরের পর্ব শুনতে হলে সাথেই থাকুন ধন্যবাদ |


No comments:

Post a Comment

Adbox