Header Ads Widget

Breaking

Thursday, July 8, 2021

দেবর বাড়ীতে একা পেয়ে ইচ্ছেমত ঠাপালো

দেবর বাড়ীতে একা পেয়ে ইচ্ছেমত ঠাপালো




বলে নেওয়া ভাল আমার ফিগার দারুন যে কেউ দেখলেই জিভে জল এসে যাবে কলেজে থাকতে বেশ কয়েকটা প্রপোজাল পাই কিন্তু লিখিনি আমার একমাত্র ভালোবাসা আমি পাত্তা দিতাম না ভাবছিলাম চাকরি পাওয়া মাত্রই বিয়ে করে নিবো ভগবানের আশীর্বাদে এবার ভালো একটা কোম্পানিতে চাকরি হয়ে যায় তাই দুজনের 6 বছরের রিলেশন শেষ করে বিয়ে করে শহরে চলে আসি সকালে যাই অফিসে যাওয়ার জন্য আমাদের মিলন প্রতিদিনই হলেও এখন আমি মোটামুটি হয়ে গেছে সব মিলিয়ে সুখে-শান্তিতে চলছিল আমাদের সংসার কিন্তু বিপত্তি বাধে কিছুদিন পরে এক বুক চাকরির খোঁজে শহরে আসে সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলে এলাকায় তার নামটা খারাপ অনেক মেয়েকেই সে তার নিজের দিকে একবার তাকিয়ে থাকে না হওয়া পর্যন্ত তার শান্তি নেই আর খালেকের মাঝে কিছুটা ছিল কারণ সব মেয়েরাই তার প্রতি আকৃষ্ট হতো অনেক মেয়ে তাদের বয়ফ্রেন্ডের কাছে আসতো খালেক শহরে সেই নিখিলকে কল দেয় তাকে আমার বাসায় আসতে বলে আমি চা নিয়ে আসলেই ও যেন আমাকে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিল খালেক নিখিল কে বলল সে বাসা খুঁজছে ও বেশি কিছু না ভেবে তাকে আমাদের বাসায় থাকতে বলে কেউ রাজি হয়ে যায় তা ফ্রী পাওয়া পর্যন্ত আমাদের বাসায় থাকবে এমন কথা হয় সেদিন রাতে আমি নিখিলকে অনেক করে বললাম কেন এমন একটা মানুষকে বাসায় থাকতে দিলে না এমন ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল ও বলল আরে অযথা দুশ্চিন্তা করছ আমার বন্ধু এমন কিছু করবে না যাতে আমার সম্মানহানি হয় পরদিন সকালে অফিসের জন্য বের হয়ে গেল এদিকে খুব খারাপ একটা ঘটনা ঘটে গেল ঘটনার পর আমি কাঁদতে থাকলাম নিখিল অফিস থেকে এসে এ অবস্থায় দেখে আমাকে বলল কি হয়েছে সোনা আছ কেন আমি তখন বললাম তুমি চলে যাবার পর আমি স্নান করতে পারছিনা ঢুকি তখন মনে হচ্ছিল যেন আমাকে দেখছে বাইরে থেকে যাইহোক স্নান থেকে বেরিয়ে আয় ঠাকুর পুজো দিতে ঠাকুর ঘরে ঢুকতেই পেছন থেকে কেউ আমাকে জাপটে ধরে আমার ঘাড়ে চুমু খেতে শুরু করে আমি জোর করে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে এসো ফিরে দেখি খালেক খালেক বললো বৌদি একবার সুযোগ দিয়ে দেখো তোমাকে সুখের সাগরে ভাসিয়ে দেবো আমার আদরের নিখিলের আদর আর ভালো লাগবে না তোমার এটা বলার পর আমি কষিয়ে তার গালে একটা চড় মারি আর বললাম আমার সতীত্ব এত ঠুনকো নয় তোর মত অনেকেই আমার পেছনে ঘুরত কেউ পাত্তা পায়নি তুইও পাবি না হলে আমি চলে আসি আমার কথা শুনে নিজের মাথায় রক্ত উঠে যায় খালি ঘরে গিয়ে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ঘর থেকে চলে যেতে বলে হাসতে হাসতে বলল এই হলো নিজের স্ত্রীর উপর বিশ্বাস রাখো তাহলে আমাকে চলে যেতে বলছিনা স্ত্রী বলল এই মুহূর্তে আমার বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় তো আমি পুলিশ ডাকবো তখন আমি বললাম না ও যদি চলে যাই তাহলে আমি হেরে যাবো আবার সতীত্বের উপর আমার বিশ্বাস আছে এই বাড়িতেই থাকি ও কি করতে পারে ওর কাছে এক সপ্তাহ সময় আছে যদি হেরে যাস তাহলে তুই এই বাড়ি থেকে নাকে খত দিয়ে বের হয়ে যাবি তখন ডাকবি করে হেসে বলল আর আমি যদি যাই নিখিল আর আমি দুজনেই একে অপরের মুখের দিকে তাকালাম কিন্তু কেউ কোন কথা বললাম না আমি পর খালেক বলে উঠলো যদি আমি যাই তাহলে আমি যতদিন খুশি তোমাকে করবো আর তোমার বরকে সব পরিষ্কার করতে হবে এটা শোনার পর লজ্জায় নিখিলের কান গরম হয়ে গেল ও বলে উঠলো এত বড় সাহস হলে বেড়ে গেল আমার জন্য এমন সময় আমি বলে উঠলাম আমি রাজি হয়ে দাঁড়িয়ে পরল কি পাগল হয়ে গেছো ইস শয়তানের ফাঁদে পা দিও না তিথি হাসল হা হা হা দেখলে বৌদি তোমার স্বামী নেই তোমার উপর আমি মেঘের দিকে তাকিয়ে বললাম আমি পারবো এই শয়তানের কাছে আমি কোনদিন হার মানবো না ওরে ভগবান কে সাক্ষী রেখে বলছি আমার সত্যের জয় হবেই আর বের করে হেসে বললো তাহলে সেই কথাই রইল আল থেকে আমার সাত দিন শুরু হবে বলে ঘর থেকে চলে গেল আমি নিজেকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল আমার কথা বলার ভাষা ছিল না তবে আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বলল তুমি পারবে আমি জানি তুমি পারবে আমার সম্মান রক্ষা করবে আমার বিশ্বাস পরদিন সকালেও প্রতিদিনকার মত অফিস গেল আর খালেক অনেক চেষ্টা করতে থাকে আমাকে আনার জন্য কিন্তু আমি আমার সিদ্ধান্তে অনড় আমি কখনোই আমার সতীত্ব বিসর্জন জীবনানন্দের না করা পর্যন্ত তার শান্তি নেই আমাকে নানাভাবে বোঝানোর চেষ্টা করতে থাকে আমি ওর আগে আলীকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করি ও অপমান করি এভাবেই কেটে যায় ছয়দিন আমার কিছুই করতে পারল না রাতে আমি নিখিলকে বললাম আর মাত্র একদিন বাকি তারপরেই আমাদের ঘর থেকে চলে যাবে আমরা আবার আগের মত সুখের সংসার করবো ওর ঠোঁট আমার ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনল এরপর আমাকে খুব করে আদর করলো ওরা' শেষে আমরা দুইজন জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ি পরদিন সকালে বরাবরের মতো নিশ্চিত মনে পড়ে গেল কিন্তু আমরা জানতাম না এখনি সকাল থেকে সুযোগ খুঁজছিল অবশেষে সুযোগ এলো দুপুরের ভাত তুলে রেখে আমি বাথরুমে যাই সেই সুযোগে ভাতের হাড়িতে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেয় আমি বাথরুম থেকে প্রতিদিনের মতো ভাত খেয়ে আমি নিজের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ি বেশ কিছুক্ষণ পর ধীরে ধীরে আমার রুমে প্রবেশ করে আমার তখন চোখ লেগে আসছিল তার হাত ধীরে ধীরে আমার পেটের ওপর বোলাতে শুরু করে আমি নিজের অজান্তেই গরম হতে শুরু করি তখনও আমি খেয়াল করিনি এরপর আমার রসালো দুটোতে হাত পড়তেই চোখ খুলে দেখি খালেক নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলাম কিন্তু আলেকের শক্ত হাতের বাঁধন দিকে ছুটতে পারলাম না অন্যদিকে আমার চোখ ভারী হয়ে আসছে আপনার জন্যেই বাধা দেয়ার শক্তি নেই আদৌ চোখে আমি সেই চিরচেনা শয়তানি হাসি দেখে পেলাম খালেকের মাথাটা আমার কাছে নিয়ে আসলো তারপর আমার ঠোটে তার দুটি ঠোঁটের স্পর্শ করলো আর নিজের ঠোঁট দিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ফাঁক করে দিল আমার তখন চোখ খুলে রাখার ক্ষমতা নেই ওষুধের অভাবে ঘুম চলে আসছে শুধু আমার সর্বনাশ করলে আমার সতীত্ব নষ্ট করো না হলে কি করে এসে যন্ত্রটা বের করল এরপর আমাকে ইচ্ছা মত করল আমি আর বাধা দিতে পারলাম না তারপর আর কিছুই মনে নেই সন্ধ্যায় নিখিল বাড়ি ফিরে দেখল আমি আমার রুমে শুয়ে ঘুমাচ্ছি রাতের খাবার শেষ করে শুতে আসলো ওর মন খুবই খুশি ছিল এটা ভেবে যে আমি চ্যালেঞ্জের জয়ী হয়েছি থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল হয়তো এমন করছ আমার সাথে ঘুরতে যাবে এমন সময় শেষ হয়ে গেছে নিখিল শেষ রক্ষা করতে পারিনি ও শরীরের কাটা দিয়ে উঠছিল সে রাতে কোন কথা না বলেই ঘুমিয়ে পড়লে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে কান্না করতে লাগলাম আমি পারলাম না তোমার সম্মান রক্ষা করতে আমাকে তুমি ক্ষমা করে কেঁদে উঠলো আর কিছু বলার ভাষা ছিল না চুপ করে থাকল কোন কথা বললাম না আমি রুমে গিয়ে দেখলাম বিছানায় শুয়ে আছে আমি লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম আমাকে একটা খাটে ফেলে দিলো বললো এই হল আমার পুরস্কার এখন আমি মন ভরে করব ক্রিকেট ডাক দিল আর বল্লো খুব পরছিল তোর বউকে নিয়ে অনেক অহংকার ছিল এখন আমার আদর খেয়ে পড়ে গেল হাহাহা বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের গল্প এখানেই সমাপ্ত কি ধরনের গল্প শুনতে চাও

1 comment:

Adbox