ভাইপো কে নিয়ে খেলার মজাই আলাদা
আমার প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা আমি ভালোই আছি আর তোমাদের জন্য নতুন এক রোমান্টিক গল্প কাহিনী নিয়ে আমি চলে এসেছি তো জলদি জলদি আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটি ক্লিক করে দাও কেননা আমি এখন থেকে নিয়মিত তোমাদেরকে গল্প শোনাবো রাসেল তার পড়াশোনা শেষ করে সরকারি একটি অফিসে চাকরি পেয়ে যায় চাকরি পরপর রাসেল রাসেল কে বলল তোমার বাসায় গিয়ে তার সাথে দেখা করে আসতে রাসেল এর মাধ্যমে তার কথামতো এক শনিবার বিকালে রওনা দিলাম মাসির বাড়ি চাকরির খবর জানিয়ে ওর মাসি মেসো কে প্রণাম করে আসার উদ্দেশ্য রাসেল মাকে বলেছিল খবরটা জানিয়ে দিতে কিন্তু রাসেলের মা বলল নিজে গিয়ে সারপ্রাইজ দিয়ে তাদের আরো ভালো লাগবে তাছাড়া অনেকদিন হলো রাসেলের যাওয়া হয়না ওদিকে প্রায় তিন ঘন্টার পথ পেরিয়ে যখন রাসেল মাসির বাড়ি পৌঁছাল তখন রাত নয়টা দরজা খুলে দেখে মাসিক দেখার মতো অবস্থা ওর আগমনে প্রথমে কিছুটা ভয় পেয়ে গেল পরে চাকরির খবর পেয়ে খুবই খুশি হলেন বয়স 40 বছর বললে ভুল হবে না ফুলের বাগানে ফুল ফুটে আছে এখনো এক কথায় বলা যায় আকর্ষনীয় মহিলা স্কুলের ম্যাডাম ছিলেন কিন্তু এখন চাকরি ছেড়ে পুরোপুরি গৃহবধূ হয়েছেন চেহারা এখনো কামিনী ফুলের মত যেন কোনো পুরুষের মনে কামনা জাগাবেন পুরোপুরি তৈরি তার এক মেয়ে আছে দেখতে ভারী সুন্দরী মেয়ের শহরে পড়াশোনা করছে এক কথায় বলা চলে সুখী পরিবার কিন্তু আসলে মাসি যে অনাহারে দিন কাটে তার মনে যে সুখের চিন্তা তোমরা একটু পরেই বুঝতে পারবা রাতে ডিনারের পর রাস্তার মাসির সাথে বসে নানা গল্পের মাঝে মেতে আছে আরে কিসের তাদের হিসাব মিলাচ্ছে গল্পের এক পর্যায়ে মাসী বললো এতদিন পরে এখানে আসলেই এত ভালো একটা খবর নিয়ে একটু লেট করলে কেমন হয় তারপর আবার মেসোর দিকে তাকিয়ে বলল কি গো কি বলো তুমি আমার কথায় সায় দিয়ে বলল হ্যাঁ হ্যাঁ এত ভালো একটা খবর চাই তুমি যাওনা বোতল নিয়ে আসো আজ একটা বেশি খাব না অনেক কাজ রয়েছে সব মিলিয়ে কাল রিপোর্ট জমা দিতে হবে তুমি আর রাশির মেয়ে গাছের লজ্জ্বায় পড়বো আমি তো খাই না এসব তখন হেসে বলল আরে লজ্জা পাচ্ছিস কেন বড় হয়েছিস চাকরি পেয়ে গেছিস খাবে না তো কবে খাবে তারপর মাসি কে বলল তুমি যাও ফ্রিজ থেকে নিয়ে আসো দুই মিনিটের ভেতর সবকিছু নিয়ে চলে এলো তারপর একদম প্রফেশনাল ভাবে বানাতে লাগলো আর অবাক হচ্ছিল মাসিকে দেখে রাসেলের মনে হলো এরা নিয়মিত এই রকম সেলিব্রেশন করে যাইহোক একটা হাত বাড়ালো মাসি ও মেসো জন্য বানানো হয়েছে তারপর সবাই মিলে খাওয়া শুরু করলো নিজের কাজ করতে করতে থাকে এদের ভেতর গল্প করছে আর খাচ্ছে 20 মিনিট পরে মাসি মেসো কে বলল আমার কথা বললে তো তোমার কাজের অসুবিধা হচ্ছে তাই আমি আর রাসেল বরং বারান্দায় গিয়ে বসি তুমি এখানে তাহলে ঠিক ভাবে কাজটা করতে পারবে আর ছেলেটার সাথে অনেকদিন পর মন খুলে কথা বলতে বেশ ভালই লাগছে আমার রাসেল ও ভাবল ওদের কথায় মিশর কাজে সমস্যা হচ্ছে তাই সে মাসির কথায় সায় দিল আর ক্লাস বোতল নিয়ে ওরা গেস্টরুমের সাথে বেলকুনিতে চলে গেল ওরা ওখানে বসলো তারপর সুশান্তের দিকে দুষ্টুমি মাথায় একটি হাসি দিয়ে আঁচলটা সরিয়ে মাসি যেন একটা ইচ্ছাকৃতভাবেই সুশান্তের সামনে তার ফুটন্ত ফুল প্রকাশ করল আর তার ফুটন্ত ফুলের চিপা থেকে কাজুবাদামের একটা প্যাকেট বের করলো তারপর দুটো ক্লাসে করে পানি বানালো আর রাসূলের দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হেসে নিচু গলায় বলল আমি নাকি মোটা হয়ে যাচ্ছি নির্দেশ আমার কাজু বাদাম খাওয়া বারণ মেসোর থেকেশুরু থেকে লুকিয়ে আংটিগুলো এভাবে চলল কিছুক্ষন তারপর হঠাৎ রাস্তার মাথা ঝিম ঝিম করে উঠল তখন ওর মাইগুলো কি বিয়ে হয়ে গেলো নাকি এসেছি তো তাই মাথাটা আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে পড় আমি তোর মাথাটা ধরে নিজের কাছে টেনে নিল কেমন ভালো নয় মাসের মধ্যে চলে আসলো আহা কি দারুন পাগল হয়ে গেল মাথায় হাত ভুলিয়ে দেওয়ার সাথে সাথে উনি রাশেদের মাথার দিকে ঠেলে ঠেলে মজা নিচ্ছে ছিল প্রায় পাগল পাগল অবস্থা বিশ্বাস করতে পারছিল না এসব কী হচ্ছে কী শুরু করল ততক্ষনে রাসেলের খেলোয়াড় জেগে উঠেছে বেশ শক্তিশালী হয়ে নিজের অজান্তেই কখন সেরা শিল্পীর সাথে মুখ ঘষতে শুরু করেছে তার খেয়াল নেই ফিসফিসিয়ে বলল এ দুষ্টু কি করছিস তুই নিজের মায়ের সাথে কি শুরু করে ওদিকে খুব সুখ পাচ্ছিল তার আশপাশের বুঝতে পারল ধুকপুকানি শুনতে পাচ্ছিলো রাখে আর এতে করে উত্তেজনা
হ্রাসের দম বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম মিনিট 45 এমন করে ফুলের ঘ্রাণ নেবার পরে রাশির এবার মাসির বাগানের ফুলের মধ্যে হালকা হালকা চাপ দিতে লাগলো আর বেশিক্ষন সহ্য করতে পারলো না পাগলামি বলল এখানে নয় তোর যখন তখন চলে আসতে পারে জল চিলেকোঠার ঘর যায় আগে তারপর তোর যা ইচ্ছে হয় পুলিশ হাতে পেল যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি হওয়ার মতো ব্যাপার হয়ে গেল তাসিনের মাসি তো একেবারেই খেলার জন্য রেডি হয়ে গেল মাসী এবার দরজা ঠেলে আগেই যে রুমে গল্প করছিল সে রুমে গেল তারপর রাসেল মাসের চাপা হাসির আওয়াজ পেল রাসেল ঠিক বুঝতে পারল না ব্যাপারটা কি তারপর মাসি বারান্দায় চলে এসে রাসেল কে বলল তোমার মেসো ল্যাপটপে কাজ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছে আর কোনো প্রবলেম নেই তারপরও চলচিএ কোথায় যাই তারপর মাসেই রাসেলকে হাত ধরে কোন শব্দ না করে চিলেকোঠায় পৌঁছালো চিলেকোঠা খুব সুন্দরভাবে সাজানো একটা খাট আর টিভির রুমে ঢুকে বিছানায় গিয়ে বসলো আর মাসির রাসেলকে ধাক্কা দিয়ে তার ওপর উঠে বসল রাসেল তখন নিজের মাঝেই বেশ গরম হয়ে আছে এই বয়সে তার এত খেলার ইচ্ছা হবে ভাবতে পারেনি মনে হয় আর ঠিকমতো মাঠে খেলতে পারেনা তাই এই অবস্থা তারপরে নিজেই নিজের খেলার মাঠ উন্মুক্ত করে দিল মাসি এসব দেখে সুশান্ত আরো অবাক হয়ে গেল খেলার মাঠ থেকে ততক্ষণে সুশান্ত খেলোয়াড় লাফালাফি শুরু করে দিয়েছে তাই আর সংকোচ না করে মাসির সাথে সুশান্ত সঙ্গে দিতে থাকলো তারপর মাসির সাথে খেলতে শুরু করলো মাসিক ভাবতে পারছিল না তার সাথে খেলার জন্য এত শক্তিশালী খেলোয়াড় পেয়ে যাবে খেলার গতিবিধি পেতে শুরু করল মন আনন্দে নেচে উঠল অনেকদিন পর ভাল একজন খেলোয়াড় পেয়েছে তাই সেদিন মাসি তারা রাতে পাঁচবার ফেলল তারপর তারা শান্ত হলো বন্ধুরা আরো মজার ঘটনা আছে যা পরের পর্বে আসবে বন্ধুরা



No comments:
Post a Comment