তুমি এত সুন্দর করে লাগাতে পারো আহহহ কি সুখ
আমরা এভাবে ঠাট্টা করে বেশ এক ঘন্টা কাটিয়ে দিলাম তেমন কিছু হল না আমি ওর সাঁতারের কিছু ভুল ধরিয়ে দিতে গিয়ে বেশ কয়েকবার ওর গায়ে হাত দিলাম প্রতিবার যন্ত্রটা একটু নড়েচড়ে উঠল বেরোবার ঠিক আগে ঘটল দুর্ঘটনা হঠাৎ আমার পায়ের ট্রাম্পের কারণে আমি জলে হাবুডুবু খেতে লাগলাম ও দ্রুত এসে আমাকে এক হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে সবচেয়ে উঁচু জায়গায় নিয়ে আসতে গেল ওকে আমার কাছে দেখি একটু কাত হয়ে গেলাম যাতে সহজে আমাকে ধরতে পারে কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরতেই ওর বুক আমার পিঠে দেখল ওর হাতটা পড়েছে আমার বুকের উপর অনেক কষ্টে আমাকে নিয়ে আসলো এক কিনারে আমি একটু হাঁপাতে দেখলাম শোভা পাচ্ছে আমি একটু হাসার চেষ্টা করে বললাম আজকে তুমি না থাকলে হয়তো বাসতাম ইনাম লাইভ গাও তো দেখি না কিছু চলো যাওয়া যাক আমি আগে বেরোলাম মাথাটা একটু পেছনে ঠেলে দাওয়াতে ভেজা চুল থেকে গড়িয়ে পড়ছে পিঠের ওপর আর বুকটা একটু বাইরের দিকে ঠেলে দেয়া তে হালকা আভাস দেখা যাচ্ছে কাপড়ের ভেতর দিয়ে যাওয়ার আগে আমি ধন্যবাদ বলে ওকে জড়িয়ে ধরে ওর ঠোঁটে চুমু খেলাম আমার ভেজা শরীরটা ওর শরীরের সাথে লেগে আছে ও একটা হাত আমার মাজায় হাড় আরেকটা পিঠে রেখে আমাকে আলতো ছোঁয়ায় ধরে বলল মাই প্লেজার সেন্টার মনে হয় ও আমার একটু ঘনিষ্ঠ হয়ে গেল এর পর বেশ কিছুদিন কেটে গেল ও আমাকে একটু এড়িয়ে চললাম যতই ভাবি মন থেকে মন্দ চিন্তা সরিয়ে ফেলব ততই মনে সেই পুলের ঘটনা গুলো এসে উঠে ওর পরিক্ষার ফল তেমন ভাল হল না তাই না পেরে ফাইনার পরিক্ষার এক সপ্তাহ আগে আমার অফিসে আসলো ওকে দেখে চেয়ার থেকে লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল আরে তোমাকে তো দেখিনি অনেক দিন কেমন আছো যে এই তো ব্যস্ত ছিলাম একটু একটু সাহায্য প্রয়োজন হ্যাঁ হ্যাঁ বল আমি প্রায় এক ঘন্টা ধরে এটা সেটা অনেক কিছু বোঝালাম বেশ অনেক কিছু বুঝতে পেরে ভালই লাগছিল সিধ্যান্ত হল রোজ একবার করে আসবে সমস্যা নিয়ে তাই করল আমি এতো যত্ন করেবোঝালো যে প্রায় সবই সহজ মনে হতে লাগলো পরিক্ষার আগের দিন ওকে একটা ইমেইল পাঠালাম আমার একটু শরীর খারাপ তাই অফিসে যাবনা কোন প্রশ্ন থাকলে ও যেন বাড়িতে আসে ঠিকানা দিয়ে দিয়েছি ওর তেমন কোন প্রশ্ন ছিল না তাও শরীর খারাপ ভেবে কিছু খাবার চকলেট আর ফুল নিয়ে আমার বাড়িতে আসলো বাড়ি বেশী দূরে না ওর শার্ট আর প্যান্ট পড়েছে প্রথমবার আমার বাড়িতে আসছে তাই একটু ভালোভাবেই আসলো দরজা খুললাম আমি নিজেই চোকের নিচে হালকা কালো দাগ যে কেউ দেখলে বুঝবে অনেক কেঁদেছি ও বুঝতে পারলো শরীর না মনটাই আসলে খারাপ ওকে ভেতরে আসতে বললো মুখের হাসিটা মলীন বসার ঘরে নিয়ে একটা সোফায় বসে বললাম কি প্রশ্ন দেখাও আমার কোন প্রশ্ন নেই আপনার শরীর খারাপ তাই আমি লাঞ্চ নিয়ে এসেছি এতক্ষণে ওর দিকে ভাল করে তাকিয়ে হাতের ফুল গুলো দেকে একটু হাসলো তারপর মুকের দুষ্টু হাসিটা ফিরিয়ে এনে বললাম আমি তো ঘাস খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি ও চকলেট টা এগিয়ে দিয়ে বলল এটা আপনার ফুলটা আসলে আমার খাবার শব্দ করে হাসতে হাসতে তাড়িয়ে ওকে জড়িয়ে ধরে বললাম একটু বস আমি আসছি ওর হাতের জিনিসপত্র নিয়ে ভেতরে চলে গেলাম বসার ঘরে টেবিলের ওপর একটা খোলা চিঠি আমার এক বান্ধবির লেখা এই বান্ধবি আমার অনেক দিনের বয়ফ্রেন্ড ফ্রিড্রিককে বিয়ে করেছে ফ্রিড্রিক গোপন করতে চেয়েছিল কিন্তু বিবেকের তাড়নায় জানিয়েছে বান্ধবী তাই আমার আজ মনটা খারাপ এটা হওয়াটায় স্বাভাবিক ভালবাসা আর বন্ধু একি সাথে হারিয়েছে একটা মেয়ের উন্দ্রেস পরে ফিরে এলাম গা থেকে সুন্দর পাস না আসছে চোখের নিচের দাগ গুলো দেখা যাচ্ছে না তেমন মুখে হালকা মেকআপ চুলটা পরিপাটি করে বাঁধা গ্রেফতার 18 কাটা বুকের কাছে পৌঁছে দেয়ার সাথে লেগে আছে গলায় একটা চেইন যার থেকে একটা লালমনিরহাট বুকের ওপরে আমার গলাটা বেশ বড় সুন্দর করার খানিকটা দেখা যাচ্ছে ত্বকে কোন দাগ নেই কাজ নেই সাদা মানুষের চামড়া দেখলে মনে হয় রক্তশূন্য কিন্তু আমার চামড়া একটু বাদামে তাই বেশ লাগে জামা টামা যুদ্ধের শেষ হয়ে গেছে পায়ে উঁচু স্যান্ডেল দেখে ওর গলা শুকিয়ে কাঠ ওকে নিয়ে গেলাম খাবার টেবিলে ওর আনা ফুল গুলো দিয়ে টেবিলটা সাজিয়েছে আমরা খেয়ে গল্প করে কাটালাম বেশ কিছুক্ষন আমার মনটা কিছুটা ভাল হয়ে গেল আমার ভালই লাগলো দুজনে একসাথে থেকে বেশ কবার ও আমার গায়ের সাথে গা লাগালো ওর চোখে বারবার আমার বুকের দিকে যেতে লাগলো জামাটা আরেকটু নেমে গেছে এতক্ষনে খাবার পরে বসার ঘরে বসতে গিয়ে একবার আমার পা দুটো ওর পায়ে দিয়ে লাগলো ওর ওটা নটিকে কিছু না বলে চোখ বন্ধ করে ওর ঠোটে একটা চুমু দিলাম আমার মনে রেখে চলে গেল ওরা আমাকে ভালো লাগে একহাতে আমাকে কাছে টেনে নিয়ে আরেক হাত আমার উরুতে রেখে আমার ঠোটে ওর ঠোট বসালো তারপর হাতটা আমার পায়ের নিচে দিয়ে একটানে আমাকে ওর কোলের উপরে তুলে নিল এরপর ও গলায় একটা চুমু দিতেই আমি আত্মহারা হয়ে গেলাম হঠাৎ আমি একটু পেছনে সরে আসলাম একটু অস্বস্তি সাথে ওর দিকে তাকিয়ে শুধু নিজের জামাটা ঠিক করে বললাম আমি দুঃখিত এটা আমার ভুল হয়েছে আমাদের এটা করা উচিত হয়নি তুমি আমার থেকে বয়সে ছোট আর তুমি আমার ছাত্র আমার মনে হয় এখন আমি একটু একা থাকলে ভালো লাগবে ও উঠে বাথরুমে গিয়ে একটু পরিস্কার হয়ে বাড়ির দর্জার কাছে গেল আমি দরজা বন্ধ করতে গেলাম ওকে বললাম আমার তোমাকে বাধা দেয়া উচিৎ ছিল ও বলল না না আমারই ভূল দেখো তুমি এটা নিয়ে মন খারাপ করো না ব্যাপার টাচ আর গড়ায়নি গত একটা ভালো জিনিস তাইনা আমি হেসে বললাম তোমার বন্ধুরা খুব সৌভাগ্যবান বলে ওর ঠোটে একটা চুমু দিলাম হালকা করে ওবেরিয়ে বাড়ির পথে হাটা দিল এরপর ভালই ভালই পরীক্ষা শেষ হল একদিন আমি আমার অফিসে বসে কাজ করছিলাম দরজাটা লাগানো হঠাৎ কেউ একজন দরজায় টোকা দিল বললাম এক সেকেন্ড একটু পরে দরজা খুললাম দেখলাম সব ওকে দেখেই একটু আকাশ থেকে পড়ার মত চেহারা করে বললো তুমি এসো এসো আজকে গায়ে জ্যাকেট নেই একটা হাঁটু পর্যন্ত লম্বা হলুদ কার্ড আর একটা ছোট ব্লাউজের বোতাম একটা আগে পিছে করে লাগানো পায়ে স্টকিংস আর উঁচু হিলের স্যান্ডেল মাথার চুল ছাড়া চোখে চশমা নিয়ে আসলে আমি কাপড় পড়ছিলাম তাড়াহুড়োতে ব্লাউজ লাগাইনি ঠিক করে ওদের বলল আপনি কি ব্যস্ত পরে আসবো না না কী যে বলো আমি এক বছরে ছুটিতে যাচ্ছি ড্রেস্ডেন আমার বাড়ি ওখানকার কাছেই বাবা মার সাথেও দেখা হবে তাই অফিস গুছাচ্ছিলাম ও বলল আপনার ভ্লাউজও কি ঘর গুছাচ্ছিল ওপর কথা শুনে একটু নিচের দিকে তাকালাম তারপর বিষয়টা বুঝতে পেরে একটা অট্টহাসি দিয়ে বললাম একটা বাজে টি শার্ট পরেছিলাম নোংরা লাগার ভয়ে দরজার-নকশা তাড়াতাড়ি পাল্টাতে গিয়ে এই দশা এটা তোমার দোষ আপনি এক বছর থাকবেন না হ্যাঁ একটু লজ্জা লাগছে বলতে কিন্তু ওমানে আপনি আমার অনেক উপকার করেছেন সেজন্য ধন্যবাদ কি বলতে চাচ্ছিলেন একবছর হ্যাঁ খারাপ লাগবে প্রশ্নটা শুনে একটু হতবাক হয়ে তাকাতেই আমি বলতে লাগলাম আমারও খারাপ লাগবে আসলে সেদিন তার জন্য আমি খুব লজ্জিত হলেও এটা সত্যি যে তুমি ওদের না আসলে আমার মনের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যেত ও বলল আসলে ওদিনের জন্যে আমি একটু দাঁড়িয়ে আমার বাধা দেয়া উচিত ছিল আমি বললাম তুমি আর কি বাধা দেবে তোমার অবস্থা তো বেশ নাজুক ছিল বলে আমি মিটমিট করে হাসতে লাগলাম ও হাঁ করে তাকিয়ে আছে ও বলল আমি খুব লজ্জিত আমি বললাম না না এই বয়সে হতেই পারে তুমি তো দেখি আমার মেয়ের না থাক আপনি সত্যি কথাই বলেছিলেন অনেকদিন টেনিস গেলি না এখন নিশ্চয় মোটা হয়ে গেছি আপনার গোছানো শেষ প্রায় এই পর্দাটা কিছুতেই মানতে পারছি না এটা লাগাতে পারলেই শেষ পর্দা খোলা থাকলে নাকি চুরি সম্ভাবনা বাড়ে তাই আমাদেরকে বলে দেয় ছুটিতে গেলে পর্দা টেনে একটা বাতি জ্বেলে দিয়ে যেতে আমি চেষ্টা করবো বলেই ও পর্দাটা নিয়ে খানিক্ষন টানটানি করে সেটা লাগিয়ে দিলাম ঘরে একটা টিবিল ল্যাম্প একটু আবছা লোক বন্ধুরা এর পর কি হল তা জানতে পরের পর্বে চোখ রাখ আজ এ পর্যন্তই সাথেই থাকুন ধন্যবাদ
No comments:
Post a Comment