Header Ads Widget

Breaking

Wednesday, June 30, 2021

নিজের বোনকে চুদে তৃপ্তী মেটালো ভাই আহহ কি সুখ

নিজের বোনকে চুদে তৃপ্তী মেটালো ভাই আহহ কি সুখ 



ও এবার বলল আরে দিদি আমি তখন তো হাবাগোবা ছিলাম কিন্তু এখন তো আমি বড় হয়ে গেছি আমি বললাম আমি জানি আমার জান্টু দাদা এখন বড় হয়ে গেছে তার এখন লম্বা লম্বা পা আছে লম্বা হাত আছে আর এটাও জানি ছোট্ট জিনিসটা বড় হয়ে গেছে আমার এমন কথা শুনে ও আর কিছু বলতে পারলো না ওদেরকে মেশিনগান আকাশের দিকে চেয়ে উঠলো আমি হেসে বললাম এই শোন এত লজ্জার বিব্রত হওয়ার কিছু নেই এটা স্বাভাবিক ব্যাপার এরপর শরীরে জল ঢালতে লাগলাম এরপর বুকে সাবান দিতে লাগলাম আমি ওকে ঘুরে পিছন ফিরে দাঁড়াতে বললাম ও পিছন ঘুরে দাঁড়াতেই আমিও সাবান দিয়ে দিলাম আর ঐদিকে হারামি বস্তুটা কাজে লাগল দুটো গোলের পথ ধরে রাখল যাতে আমি কিছু বুঝতে না পারি আমি আবার ওকে আমার দিকে ঘুরতে বলল এরপর মাথায় হাতে সাবান দিতে লাগলাম আমি এবার ওর সামনে এসে বললাম হাত সরিয়ে নিতে থেকে সরাতে চাইল না আমি এবার একটু ধমক দিয়ে বললাম সরিয়ে নিতে উভয় কাটা মাংস হয়ে গেল মাথা নিচু করে রইল আমার মেসেজের নিজেকে আটকে রাখতে পারল না আমি বললাম কিরে তোর কলেজ কেমন হচ্ছে হাসিমুখে বলল এখন একটু হচ্ছে না কেবল প্রথম প্রথম ক্লাস তো তাই এবার অনেক কষ্ট করেও দমাতে পারল না করে মাথা দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ল এটাই লাইফের প্রথম বলে কোন কিছু তাল দিতে পারল না আমি রেগে গিয়ে বললাম ইডিয়েট তোর কোনো কন্ট্রোল নাই আমি উঠে ঘুরে আয়নায় নিজেকে দেখে হাসতে হাসতে বললাম দেখ তুই আমার কাপড় কি করেছিস এখন আমাকেও গোসল করতে হবে একটু পরেই আমার স্নান হয়ে গেল এরপর ওকে একটা তোয়ালে দিয়ে বাইরে যেতে পারলাম একটু পরে ওর মাথায় তখন দূষ্ট মি খেতে লাগলো ও হঠাত বলল দিদি তুমি আমাকে দেখেছ এমনকি প্রায় সবখানেই স্পর্শ করেছ স্নান করা দেখবো পরে কথা শুনে আমার তখন মনে হলো ও এখনো ন্যাকা ষষ্ঠী হয়ে আছে আমি বললাম ঠিক আছে শুধু দেখবি কিন্তু শুতে পারবে না এই বলে আমি শুরু করলাম আমার বুক অসম্ভব সুন্দর বাদামি রঙের হালকা কালার আমার তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল তুমিতো অনেক সুন্দর আর বেস্ট গুগোল আমি লজ্জায় লাল হয়ে বললাম তুই কথা বন্ধ করবি তা না হলে এখান থেকে বের করে দিব আমার এমন ঝাড়ি খেয়ে চুপচাপ দাড়িয়ে রইলো চোখ বড় করে তাকিয়ে মনে মনে শুধু পান করতে লাগল ও আমার অবস্থা থেকে লজ্জা পেল একটু পরে বললো তুমি অনুমতি দিলে আমি কিছু বলতাম আমি রাজি হয়ে গেলাম মুখ ঘুরিয়ে বললাম কি বলতে চাস বল


কোন প্রকার সংকোচ করবে না ও এবার নরম কন্ঠে বলল তোমার কোমর টা দারুন ইচ্ছে করছে মাথা রেখে ঘুমাই আর তোমার চুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দরী পাতলা আর লিপি ওরে মন কথা শেষ হতেই বললাম এবার তুই এখান থেকে যা তোকে রূপের বর্ণনা দিতে হবেনা মনে হচ্ছে খুব জীবনানন্দ দাশ আমার রুমে আসছে আর মনে হচ্ছে আমি নাটোরের বনলতা সেন এই বলে ওকে ধাক্কা মেরে বের করে দিয়ে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দিলাম ওর রুমের বাইরে নিরাশ হয়ে দাঁড়িয়ে রইল মনে মনে ভাবল কিছু একটা করতেই হবে ওই বুদ্ধি খাটিয়ে কিচেনে গিয়ে দাঁড়িয়ে রইল কিছুক্ষন পর আমি শেষ করে বের হয়ে আসলাম আমি ওকে কি চেন দেখে অবাক হয়ে বললাম এখানে কি করছিস যা রুমে গিয়ে কাপড় পরতে শুরু করলো আমি কি তোমাকে কোন ডিস্টার্ব করেছি আমাদের এখানে থাকতে ভালো লাগছে আমি বললাম ঠিক আছে তোর যা ভাললাগে কর এরপর আমি রান্না শুরু করলাম একটু পরে ও আমার পিঠে এসে দাঁড়াল আমি আমার রান্নার কাজে বিজি একটু পরে একটা শক্ত আর কাজ ওয়ালা চামচ আমার পিঠে লাগল আমি চিৎকার করে বলুন এই কি করছিস কেন যদি আমি পিঠে হাত দিয়ে যান তখন তুমি কিছু মনে করবে না কিন্তু যে মীরকাট ওয়ালা চামচ দিয়ে তোমাকে চুলাম আর অমনি তুমি আমায় চিৎকার করে বলতে শুরু করলে আমি বললাম তবে তুই আমার পিঠে স্পর্শ করছি সেটা হাত হোক আর যাই হোক আমি এটা মেনে নিতে পারি না ও অভিমানের সুরে বলল কি আর এমন করলাম এদিকে রান্না সুস্বাদু গন্ধে ভরে গেছে মনে হল কোন বিয়ের রান্না চলছে সেটা তো বোলো দিদি তুমি তো বেশ রাখতে পারো রান্নার গন্ধ এত সুন্দর আমাকে যেন পাগল করে দিচ্ছে আমার তো এখনই খেতে ইচ্ছে করছে আসলে দিদি তুমি দেখতে যেমন যৌন আর তোমার রান্না একটু পরে আমি খুবই হাসি মুখে বললাম যদি আমার কাছে আবার আসিস তবে এবার তোরটা ভর্তা করে দিবো এই বলে আমি আবার রান্নায় ব্যস্ত হয়ে গেলাম এবার আমার এমন কথা শুনে আমার পেছনে দাঁড়ালো তারপর দু চোখ ভরে দেখতে লাগলো আমার সেদিকে নজর নেই আমি আমার কাজে ব্যস্ত হঠাৎ এক সময় বলে উঠল আহ কি অপরূপ প্রকৃতি দেখলেই কাশি দূর করতে মন চায় আমি এবার ওর দিকে চেয়ে বললাম বিদ্যার প্রকৃতি এমন সুন্দর হবেই এটা স্বাভাবিক তোকে দেখতে হবে না ও বলল একটু আগেই তো ঠিকই দেখালাম তবে এখন দেখলে লজ্জা পাচ্ছো কেন আমি বললাম লজ্জা না আমি এখন কাজে বিজি তোর মত মুডে আমি নাই তুই দয়া করে এখান থেকে চলে যা তুই আমাকে উতলা করে দিয়েছিস এখন তোর কথা মনে পড়ছে আমি তোর সাথে কিছু করতে পারব না আর তুই এরকম করলে আমি ওর নিজের উপর কন্ট্রোল রাখতে পারব না তাই তুই এখান থেকে চলে যাও এবার আমাকে জড়িয়ে ধরে ঠোটে কিস দিতে লাগলো আমি ধাক্কা মেরে সরাতে চেষ্টা করলাম কিন্তু না কিছুতেই গেল না কার সাথে মেয়েরা কখনো পিটনা মনোযোগ দিয়ে আমার চুলে বিলি কাটতে লাগল আমি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না চলতে থাকল মোটামুটি শীতল আবহাওয়া কিন্তু এখন আমার ভেতরের আবহাওয়া অনেক নিজেকে এলিয়ে দিল আমি তখন বললাম না না এ হতে পারে না এগুলো তোর জন্য তবুও সে মানতে নারাজ সিংহ শিকার পায় তাহলে কি আর ছাড়তে চায় তেমনি সিদ্ধান্ত ছিল না কি আর করার এখানে কে কার কথা শোনে সেটা তো নিজের মন মত যদি আমায় পাগল করে দিল পথিকের রান্নার অবস্থা তেমন একটা ভাল না আর এদিকে আমার অবস্থাও খারাপ নিজেকে ওর হাতে সঁপে দিলাম কোনদিন সাগর ইচ্ছামত সাঁতার কাটতে লাগল তবে এর আগে কোথাও সাঁতার কাটে নি তাই একটুতেই হাঁপিয়ে যেতে লাগল ওদিকে আমার বরের কথা মনে পড়লে কোথায়-কোথায় সিদ্ধান্ত কিসের সাথে কিসের তুলনা মিনিট পর সিদ্ধান্ত হলে ভেঙ্গে পড়ার মতো শুয়ে পড়ল ওদিকে রানা কিছুটা শেষের পথে এসে গেল আমি উঠে পরলাম অতীত নিয়ে তবে অনেকদিন থেকে না খেয়ে থাকার ফলে একটু কেমন যেন স্বাদ মিটে গেল চলে গেল ফ্রেশ হতে আমি রান্না শেষ করে নিয়ে গেলাম ডাইনিং টেবিলে খাবার খেতে ডাকলাম চলে আসলো মনে হচ্ছে কি এক অজানা সুখের মুহূর্তগুলো দুজনের হাসি ঠাট্টা করতে খাবার খাইলাম মনে মনে ভাবলাম আজ 9 উইকেট ধরে রেখে খেলতে পারেনি প্রথম বলে এমন হয়েছে কিন্তু ঠিকানার হবে তার জন্য তাকে নির্মিত প্রাক্টিস করাতে হবে আমি পেয়ে গেলাম আমার ব্যায়াম করার সঠিক ওদিকে আমার বর আসুক আর না আসুক আমি একে দিয়েই আমার কাজ চালিয়ে নেব আমাদের মধ্যে বনিবনা বেশ ভালো সবকিছু হার মেনে নিলাম আমি বললাম সেটা তো তুই আমার বাসা ছেড়ে কোথাও যাবে না তোকে খুব ভালো থাকতে হবে না তুই আমার কাছেই থাকবে আর যদি না থাকিস আমি তোকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখবো আমার এমন কথা শুনে বলল দিদি একদিনের আদর্শকে এমন করছো ঠিক আছে আমি যাব না আর আমি কেমনে তোমায় ছেড়ে যাবো তুমি তো আমার সুখের সমুদ্রে পথ দেখালেন আর সে তোমায় ছেড়ে কেমনে থাকব আমি ওরে মন কথা শুনে ওর হাতে একটা কিস দিলাম ও খাবার খেয়ে বাইরে গেল একটু রেপ্লেসমেন্ট এর জন্য আমি ঐদিকে আমার সন্তানকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম একটু পরে চলে আসলো রাতে আরো দীর্ঘ সময় নিয়ে আদিম খেলা শুরু করল আমি ভুলে গেলাম আমার বরের কথা কইবার আমায় ভাসিয়ে দিতে লাগল মনে হচ্ছে আমায় স্বর্গীয় হাওয়ায় দোলা দিচ্ছে প্রায় 20 মিনিট পরে সাইক্লোন থেমে গেল আমি নিজেকে গুটিয়ে নিলাম একটু পরে আমাকে আই লাভ ইউ বলে গলা জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ল তখন থেকেই ওর সাথে আমার নতুন করে ভালোবাসার সম্পর্ক চলতে লাগল সুযোগ পেলেই আমরা আদর করি আগের থেকে এখন অনেক বেশী কামুকী হয়ে উঠেছে সেই সাথে মাল্টি টেলেন্ট হয়ে গেছে |

1 comment:

Adbox