শ্বশুর আমাকে নিয়ে খেলে সব রস বের করে দিলো

শ্বশুর আমাকে নিয়ে খেলে সব রস বের করে দিলো 

 হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছো আমি তোমাদের নিলাবৌদি আমার জানা নেই তাড়াতাড়ি একটু বলি দেখতে অসম্ভব সুন্দরী আমার চেহারা কিতকাত্মভিজ ফর্সা আমি গ্রামের মেয়ে হলেও বিয়ের পর স্বামীর সাথে শহরে থাকি আমার সামনে ভালো একটা চাকরি করে অনেক টাকা মাইনে পায় আমাদের জীবন খুব ভালো চলছে আমরা সুন্দর একটা ভাড়া বাসায় থাকি শুধু চেতনাকে আমার শালির বিয়ের আগে ভাড়া নিয়েছে আর আমি ওর সাথে শহরে আসার পর আর কিছু জিনিসপত্র কিনে এই ভাষাটা ভালো করে ব্যবসা করব সে সারাদিন বাসাতেই থাকি শহরের চেহারা একটু মেদ জমেছে মেয়েদের যোনি আমার আশেপাশের লোকজন থাকে বাসের ভিতর যুদ্ধ করি আসাম এর জন্য মজার মজার খাবার রান্না করি এইটাই এখন আমার আমার স্বামীর অফিস মাসের কাছাকাছি অফিসের কাজ শেষ করে বাসায় এসে মজার মজার খাবার খেয়ে আমার প্রশংসা করতে করতে আমাকে গুলি শুরু করেন খেলাটা খেলতে খেলতেই আমাকে ভাসিয়ে দেয় তাছাড়া পাশে আর কেউ থাকেনা মদিনার কিছু মনে না যখন মন চায় তখনই চোখে খেলায় মেতে উঠি তাই আমার জীবনে কোনো প্রাপ্তি ছিল না আমার জীবন অথচ আমার শহরে থাকি আর শ্বশুর-শাশুড়ির ওদের প্রোগ্রাম থাকে গ্রামে অনেক বড় মহাদেশ আছে আমার শশুর আগে থেকে প্রভাবশালী একজন ব্যবসায়ী ইনকাম ভালো তাই টাকা পয়সার অভাব নাই আমার দেবরের সহজেই ব্যবসা দেখাশোনা করে হঠাৎ আমার দেবের বিয়ে ঠিক করে কনের বাড়ি পাশের গ্রামের বিয়ের পরের সপ্তাহে তাই আমি অফিস থেকে বের করে চুদলো চটি গল্প গ্রামের বাড়ি চলে আসলাম একটা বিয়েতে যে কত রকম থাকে তোমরা জানো বন্ধুরা নিমন্ত্রণ থেকে শুরু করে জিনিসপত্র কেনা আরো কত কি কিভাবে কেটে গেল জানতে পারলাম না আগের দিনের পুরনো গান সবাই সবার মত করে মজা করছে অন্যরকম একটা আনন্দ আর আনন্দ একটু আলাদা কেন রে বিয়ে বলে কথা আর আমার শ্বশুরবাড়িতে চোখের মনি গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে আন্দাজ করলাম আমার সাইজ একটু বড় তার সাথে আবার সিল্ক শাড়ি ব্লাউজ পরার কারনে আমার চেহারা বেশি পরিচিত সবাই অ্যাড গুলো দেখে মজা নিচ্ছিল আমার মন কিভাবে ধনী হল রাতে খাওয়া শেষ হলে ঝামেলা গেস্টদের ঘুমানোর পর্যাপ্ত জায়গা নেই তাই ফ্লোরে ঘুমাবার জায়গা করল পুরুষদের জন্য বাথরুম গুলো ঠিক করা হল আমার স্বামী আর সর্বোপরি রুমে অন্য পুরুষ গেস্টদের সাথে ঘুমাচ্ছেন তার কাছে ঘুমাতে রিকোয়েষ্ট করল তাই শাশুড়ি আমার তার কথামতো তার কাছে ঘুমাতে গেল আর আমাকে তার জায়গায় স্টোর রুমে ঘুমাতে যেতে বলল আমি শ্বাশুড়ীর কথামত স্টোর রুমে তার জায়গায় ঘুমাতে গেলাম আয়ুর্বেদিক ঘুমিয়ে পড়বো কিন্তু সারাদিনের কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে গেলাম গভীর রাতে যখন স্বপ্নগুলো আজ মনে ঠিক সেইসময় অন্ধকার ঘরে আমার উপর চাপ কমবে খুব ভাল তথ্য পেলাম কেউ আমাকে চেপে ধরেছে বুঝতে পারলাম কেউ আমাকে আদর দেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে আবার ভাবল হয়তো আমার স্বামী গ্রামের বাড়িতে আসার পর থেকে কিছু করতে পারেননি গভীর রাতে হয়তো মন চেয়েছে তাই উঠে এসেছে কুমকুম ভাগ্য বলতে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না আমি সারাদিন কাজে ছিলাম তাই ঘুমের ঘোরে একটু বাধা দিলাম কিন্তু কর্মকাণ্ডে আমি গরম হয়ে গেছিল তাই আর বাঁধা দিলাম না আমি টের পেলাম তার খেলোয়াড় আমার মাঠের খেলার জন্য চেষ্টা করছে আমি তখন মনে করলাম আমার হাজব্যান্ড তাই আমার মাঠে খেলতে নামার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করে দিলাম তখন সে তার খেলার মাঠে নামিয়ে দিল আর তখনি চমকে উঠলাম বুঝলাম সে আমার হাজব্যান্ড নয় আমার স্বামীর খেয়াল রাখলে আল্লাহ ভোদায় আমার চৌচির হয়ে গেল মনে হয় আমি খুব খুব ভালো লাগছে তাই আমি তাকে সরাতে চাইলাম কারণ আমি চাইনা কেউ আমাকে কিছু করুক কিন্তু তখন অনেক দেরি হইতাছে আমার দিচ্ছিল মাঝেমধ্যে টাইপ হয়ে যাচ্ছে আমি ঢুকাতে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না এইভাবে কেউ আমাকে কিছু করবে ভাবতে পারেনি ফিসফিস করে বলল শাশুড়ির যুদ্ধ অনেকক্ষণ চিন্তা করার পর দেশে নাকি চিনতে পারল তোমাকে আমার পরিচয় পাওয়ার পর মনে হলো তার ধারণা বিষক্ত স্কুলের মাঠের ভেতর কাঁপতে লাগল অনুযায়ী বলেও আমার উপর থেকে উঠবেন না আমার মনে হল মজা পেয়ে গেছে এদিকে আমিও মজা পেয়েছি ছাড়তে ইচ্ছে করছিলোনা উনি আবার বললেন আমি এখন যাই কালকে কথা বলবে না আচ্ছা উনি একটু উঠে আবার নিচের দিকে চাপ দিয়ে আমার কানে কানে ফিসফিস করে বললেন কাল সকালে মেহমানদের জন্য ভাল করে নাস্তা তৈরী করবে আর হাত দিয়ে উচু করে দিলাম এই সময়ের শব্দ শোনা গেল কেউ একজন বাথরুমে গেল আমি ফিসফিস করে বললাম এখন উদ্যোগ না এদিকে খেলার মাঠের মধ্যে ছিল তাই আমি নিজের চাহিদা শেষ পর্যন্ত পড়েছেন করবে আমার মাঠে খেলছে বন্ধুরা তুমি বলো কেন মজা আমি খুশিতে সুখের সাগরে ভাসতে লাগলাম আমি চিঠি পেলাম এখন তুমি বলো আমি কি আমার শ্বশুরকে দিয়ে গোলাপ দেবো