বাবা যে ভাবে প্রতিদিন চুদতো আমাকে
বাড়ী করার মত সামর্থ ছিল না একারনে আমার শশুর মশায়ের পুরাতন পেতে আমরাই থাকি সবকিছু ঠিকঠাক আমাদের বাড়ির সামনে আমার ভাসুরের বাড়ির পেছনে আমরা টিউবয়েল দিলাম সাধারণত আমার শারীরিক অবস্থা বিয়ের পূর্বে যেমন থাকে বিয়ের পর কিন্তু ব্যাপক পরিবর্তন হয় একটু আকর্ষণীয় ভাবে এসেছে যেটা প্রত্যেক পুরুষের নজর কাড়ে আগে ছিল 30 থেকে 35 থেকে 40 সে কারণে বাড়িতে ভাতিজীর আকর্ষণীয় ফিগারের দিকে চেয়ে থাকে আমি লজ্জা পেতাম নতুন অবস্থায় কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ততই মধ্যে কি এরকম লজ্জা উঠে যাচ্ছে তাই তো এখন আর কিছু মনে হয় না প্রতিদিন সচরাচর সবাই তো ঠিক দুপুর দিকে গোসল করে গোসল দিয়ে দুপুরের খাবার খায় তো আমি বেশ কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করছি আমি যখন গোসলে যাই তখন আমার ভাসুরের বাড়ির পিছনে একটা জানালার কাছে একটি শব্দ করে আমাদেরকে সোজা ওদের একটা রুম আছে সেই রুমের জানালার কি অবসর জানালাটা কখনো দেখেনি থাকার কারণে হয়তো খোলা রাখে না আমি চিন্তা করলাম ওদের বিড়াল ঢুকতে পারেন পরে ঠিক একই রকম শব্দ বেশি শব্দ নয় অবশ্য পর থেকে এরকম সময় আমার ভাসুরের ছেলের কণ্ঠ শুনলাম ছেলের নাম হচ্ছে জীবন এরকম শুনলাম ওখানে কি করছিস জীবন আমার কিছু করছি না তো তাই একটু ঘসামাজা করছি তার মানে জীবন জানালার মরিচা ঘষামাজা করছে জিজ্ঞেস করছো আমি বিচলিত হই নি কারণ যেদিন অবনতির দিকে যাচ্ছে ঘুনাক্ষরেও টের পায়নি আমার কাছে এসে বললো কেমন আছেন বললাম ভালো আছি তারপর বল আঙ্কেল কই গেছে আমি বললাম কি তোমার আংকেল বাজারে গেছে জীবনকে বললাম তোমার চাচার কাছে এসেছ বুঝি জীবন বলো না আন্টি এমনিতেই এসেছি তারপর বলে কিছু নেই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল আন্টি আমার মাথাটা কেমন জানি করছে তারপর আমি নিয়ে গিয়ে বিছানায় শোয় তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যতক্ষন ওকে ধরে ছিলাম আমি ওর হাত কিন্তু আমার বর দিয়েছিল কয়েকবার দিয়েছে এটা আমার ওই মুহুর্তে মনে পড়েনি কারণ একটা মানুষ যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন কিন্তু আপনার পুরো কোন সেন্টার রোগের দিকেই থাকবে কিছুক্ষণ পর আমি ওকে বললাম দাঁড়াও আমি তোমার মাকে ডেকে নিয়ে আসে এক মিনিট কিন্তু জীবন আমার হাত ধরে বলল না আন্টি একটু স্বাভাবিক লাগছে আমি নিজেই যেতে পারবো কিছুক্ষণ পর আমার গলা জড়িয়ে ধরে
উঠল আবারো গলা ধরে বিছানায় পড়ে গেল তখন বুঝতে পারলাম ওর ঠোঁট আমার ঠোটে লাগলো তবুও কিছু মনে হলো না আমি তো আরো ভয় করলাম কি হলো কিনা ওর মাকে ডাকবো ভেবে করছি কিন্তু জীবন উঠে আবার আগে চলে গেলো ঠিক ওই রাতে আমি ফেসবুকে ঢুকলাম তারপর মেসেঞ্জারে একসাথে কয়েকটা মেসেজ আসলো মেসেঞ্জারে গিয়ে দেখি জীবন আমাকে একটা ভিডিও পাঠিয়েছ ভিডিওটা অন করার সাথে সাথে দেখি একটা মেয়ের কাছে আসলো তারপর কাপড় চেঞ্জ করল কাপড় চেঞ্জ বলতে বুঝতে পারতেছেন মেয়েটার ফিগার কিন্তু জোস সে আকর্ষণীয় ফিগার কিন্তু কিছুক্ষণ পর যখন খুব কাছে নিয়ে আসা হলো ভিডিওটা অর্থাৎ বোঝানোর জন্য নিয়ে আসলো দেখা গেলো সেটা আমি নিজেই পড়ে মনে হল তাহলে এই জন্য জীবন জানালার মর্যা ঘোষণা করছে আমি ওর একজন আন্টি এটা দিয়েছে আর কিছু লেখেনি অবশ্য তারপর আমার যেটা মনে হলো সন্ধ্যায় এসে তার অসুস্থতার ভান ছিল পুরো বানোয়াট সে হয়তো সরাসরি বলতে পারছেনা কিন্তু আড়াল থেকে আর হয়তো সহ্য করতে পারছে না তাই আমার কাছে এসেছিলো কুমতলব নিয়ে এভাবে ডলা ডলি করলেও যার কোনো ব্যক্তি এই জন্য বলল আমার মাথা ঘুরছে কি আশ্চর্য এত চালাক জীবন আমি শালা ভোদাই এখনই ভিডিও না জানি কাকে কাকে দেখায় হাই ভগবান আমি এখন পরীক্ষায় পড়ে গেলাম যাইহোক আমি রাতে জীবনকে কয়েকবার ফোন দিলাম মেসেঞ্জারে নক দিলাম কিন্তু কোথাও তাকে পেলাম না শেষ পর্যন্ত ওদের বাসায় গেলাম ওর মাকে জিজ্ঞেস করলাম জীবন কি বাড়িতে আছে ভাবী উত্তর হলো না সে তো বাড়ি নেই কেন রে টুম্পা কি দরকার আমি বললাম না ভাবী কিছু না আমার এবাউট টা কেন জানি চলছে না কি যে হলো জীবন্ত পুঁতে কাজ ভালো পারে তাই ডাক দিলাম ওর মা বলল আজকে না হয় থাক কালকে ওর কাছে ঠিক করে নিস দিনের বেলা কেমন আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে ওখানে বলে আসলাম ঠিক আছে কিন্তু আমার তো কোন কিছুই ঠিক নেই প্রথম স্ত্রী হয়ে থাকতে পারছিনা কখন যে কি হয় যদি আবার ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় কিংবা ফেসবুকে আপলোড করে দুটো করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না যদি আত্মহত্যা করি তাহলে আমি কাকে দেখাবো যদি কেউ দেখে এটা ফুট করে মাথায় একটা আইডিয়া শ্লোক আমি স্বামীকে বিষয়টি বলে দিব তারপর যা হয় হবে কিন্তু আসামিকে তো একটা সুযোগ দেওয়া দরকার শেষবারের মতো নাকি এরকম চিন্তা করার পর আমি জীবনে নাম্বার 1 টি ট্যাক্স করলাম টেক্সট এরকম তুমি যদি রাতের মধ্যে আমার সাথে দেখা না করো তাহলে কিন্তু আমি তোমার আংকেলকে সবকিছু বলে দিব তখন আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না কিছুক্ষণ পর দেখি সে ফোন দিল গিয়ে বলল আমি এসে আপনার সাথে
দেখা করছি তবুও বিষয়টা আঙ্কেলকে বলিয়েন না আমি বললাম ঠিক আছে দ্রুত আসো তোমার আংকেল আসার আগে চলে আসো ঠিক আছে কিছুক্ষণ পর সে চলে আসলো আসার পর আমিও ধরে ওর গালে দুইটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম রাগ করে বললো আমি আপনার ভিডিওগুলো ফেসবুকে ছেড়ে দিবো আমি বললাম না এরকম করো না প্লিজ আমি তোমার কেউ না নাকি আমি তোমার আন্টি তোমার মাথা ঠিক আছে তুমি কি চাও তোমার ফ্যামিলির ইজ্জত লুটে যাক সে বলল অবশ্যই না তবে আমি আপনার সাথে একটু খেলতে চাই আপনার আকর্ষণীয় ফিগার দেখে আমার মাথা সবসময় হট হয়ে থাকে সবসময় আমার অস্বস্থি লাগে কখন তোমাকে কাছে পাবো কখন তোমাকে কাছে পাবো সরি তুমি বলে ফেললাম আমি বললাম তুমি যে কাজ করছ সে ক্ষেত্রে যদি তুমি এখন আমাকে তুই করে বল তাতে আমার কিছু করার নেই আচ্ছা তুমি কেন ভিডিওটা করেছো কি উদ্দেশ্য তোমার উত্তর জীবন বলো তোমার যত বড় ফিগার এটা আমার মাথা খারাপ করে দিয়েছে এখন আমি আপনাকে 30 মিনিটের জন্য চাই আপনি কি রাজী আমি বললাম তাহলে কি ভিডিও টা ডিলিট করে দিবে সে বললো হুম তারপরে সে আমাকে আদর করতে শুরু করে আমি তো আর হাসিমুখে তার সাথে খেলা করতে পারিনা তবুও মলিন মুখে হাসি দিলাম সে আমাকে কিস শুরু করল এমন সবাই গেটের বাইরে আমার স্বামী এসে গলা খাকারি দিয়ে বাড়িতে ঢুকে শুরু করলো আমি বললাম জীবন তুমি প্লিজ আজকে যাও কালকে দেখা হচ্ছে মন খারাপ করো না তোমাকে ছেড়ে দিতেও আমার কষ্ট হচ্ছে বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের গল্প ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমার সাথেই থাকো ধন্যবাদ বন্ধু আমি সুদীপ্তা নতুন গল্প নিয়ে হাজির হলাম আমি প্রতিদিন নতুন নতুন গল্প নিয়ে আসে তাই আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকন এ ক্লিক করে আমার সাথেই থাকো আমি মাধুরী আজকে আর আমার গল্পের দ্বিতীয় পার্সোনাল আগে বলেছিলাম যে আমার মেয়েকে পড়ায় আজ দ্বিতীয় দিন তো আমি আবারও জয় কে চা দিতে চলে গেলাম রান্নাঘরে আমার মেয়ে বসে ছিলো ফর্সা স্বাস্থ্যবতী অত্যন্ত আকর্ষনীয় দুটি চোখ দেখে যে কারণটা দুষ্টু হয়ে ওঠে দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে কে জানে মনটাও দুষ্টু হয়েছিল কি না যতক্ষণ শ্বাস ফেলল ততক্ষণে আমি যাকে আবার এক কাপ চা এনে দিলাম তারপর আমি বললাম কি ব্যাপার আমার মেয়ের দিকে এমনভাবে চেয়েছিলে কেন যতক্ষণ আমতা আমতা করে বললো ইয়ে মানে আমি বললাম হয়েছে হয়েছে আর বলতে হবে না তো কাকে বেশি পছন্দ করলে আমাকে না আমার মেয়েকে মেয়ের মাকে চাই আমি এই বলে যে মুখ লুকিয়ে পাশের ঘরে বসে খেপাতে লাগলো মনের তৃপ্তির হাসি পরানো দারুন হলো এই ভাবে কেটে গেলে বেশ কতগুলো দিন তারপর কেটে গেল আমি ওর আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে গেছি আমার হাজবেন্ডের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করছিল বললাম নেই আর মনে মনে বলেছিলাম তুমি ও তো আমার শত্রু সোনা তোমাকেই পেতে চাই বিছানায় প্রতিরাতে সে খেয়ালী ঘুমাতাম স্বপ্ন দেখতাম বিছানায় পেতে কিন্তু ওর সামনে সাহস হতো না মনের কামনার বহিঃপ্রকাশ করার সুযোগ খোঁজে ব্যাপক থাকতাম একদিন বেলা দেড়টার সময় পাশের বেডে শুয়ে আছি ভাবলাম এই সময় তো বাড়ীতে নেই বাবা নেই ফোনটা হাতে নিয়ে জয়কে কল করলাম ফোন রিসিভ করে বলল বৌদি আপনি এই সময় ফোন দিলেন যে কোন প্রবলেম হয়েছে কি আমি বললাম তেমন কিছু না বাড়িতে নেই বাবা নেই তাই একটু রিফ্রেশমেন্টের জন্য তোমায় কল দিলাম তাছাড়া হালকা একটা
কাজ ছিল তুমি কি ফ্রী আছো যদি আমি টোটালি ফ্রি আপনি বলেন আমি শুনছি আমি বললাম ও তাই নাকি তাহলে তো ভালই হয় তুমি যদি ফ্রি থাকো তাহলে ফোনে সময় নষ্ট না করে একবার এখনি আসতে পারবে যখন আদরের সাথে বলল কেন বৌদি আমি বললাম আমার কম্পিউটারটা হ্যাং করে গেছে মধ্যে চলছে না একটু ঠিক করে দিয়ে যাও না ঠিক আছে বৌদি আসছে বলে কেটে দিল মনতো দুরুদুরু কাঁপছে অজানা শিহরণ শরীরের রক্তচাপ বাড়িয়ে দিচ্ছে এবং জিন্স পড়ে চলে আসলো জয় কলিং বেল বাজাতেই আমি দৌড়ে গিয়ে দর্যা খুলে সামনে দাঁড়ালাম আমাকে দেখেই চোখ দুটো কপালে উঠে গেল রঙের ট্রানস্পরেন্ট একটা সিফনের শাড়ি পড়ে দরজার চৌকাঠে গিয়ে নদীর মত বেঁকে চোখে দুষ্টুমির হাসি মুখের দিকে তাকিয়ে আছে কামনার দেবীর মতো করে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমিও জানি আমার তখন স্কিন গেঞ্জিতে জয়কে পাগল করে দেয়ার মত আমি নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম আমার কথায় সম্মতি পেয়ে বসলো আমি তখন বললাম হাঁ করে কি দেখছ ভেতরে এসো জয়পুর থেকে চোখ দুটোকে নিয়ে ভেতরে ঢুকলো ঘরে ঢুকলো কম্পিউটার চালু আছে একটু ঘেঁটে বলল এডমিন চেঞ্জ হয়ে গেছে এক্ষুনি ঠিক করে দিচ্ছি বৌদি আমি বললাম যা করার তুমি করো আমি তোমার জন্য কোলড্রিংস নিয়ে আসছি বলে আমি কিচেন রুমের দিকে গেলাম ফিরতে আরো দেরী হচ্ছে দেখে কম্পিউটারটা ঘাটতে লেগে যায় সে দেখতে পায় একটা ভিডিও প্লেয়ার মিনিমাইজ করা আছে সেটাকে ওপেন করতেই জল মাথা ঘুরে গেল বিশ্বাস করতে পারছিল না সে দেখে আসার আগেই আমি একটা ভিডিও চালু করে রেখেছিলাম এই ভিডিও দেখে জয়ের বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে কপালে এমন সময় পেছন থেকে গিয়ে আমি বললাম এই দুষ্টু ছেলে দেখে ফেললে আমার সব প্রাইভেট জিনিস মুখে বলল না না বৌদি এমন কিছু দেখি নি কি হয়েছে আসলে পরিষ্কার লক্ষণীয় এসে দাঁড়ালাম আমার বাতাবি লেবুর মত দুটো পিঠের উপর কোন অসুবিধা হলো না যে আমার আসল চাওয়া কি ভদ্রতার মুখোশটা এসে বললো কি করছেন দাদা জানতে পারলে কি হবে বলুনতো না করছেন নয় বলো কী করছো বৌদি আর তোমার দাদা কিছু জানবে না 1 সপ্তার জন্য বাইরে গেছে এখন তুমি না বলা পর্যন্ত দাদা কিছু জানবে না তখন বললো কিন্তু আমি বললাম না কোন কিন্তু নয় তুমি কেন বোঝনা তোমার জন্য তোমাকে পাওয়ার জন্য আমি তো সব শর্ট করে মরে যাচ্ছি জয় তোমার দাদা সারাদিন কেবল কাজ আর কাজ নেই এই মত একটা বউ আছে ওর তার শরীরের যে একটা চাহিদা আছে সেটাও ভুলে গেছে বর্ষার জন্মের পরেই 13 বছরের গুনে দিতে পারবো ও আমাকে কতবার আদর্শ করেছে আমিও তো মানুষ বলো আমারও তো কিছু চাহিদা আছে আমি আর পারছি না গো এখন তুমিই আমার ভরসা যেদিন তোমাকে প্রথম দেখি সেদিন থেকেই তোমার প্রেমে পড়ে গেছি তুমি আমাকে অস্বীকার করোনা সোনা একনাগাড়ে আমি কথাগুলো বলতে লাগলাম আর সেই সাথে জড়িত চুলে বিলি কাটলাম আমি দেখলাম যে আমার স্পর্শে ও বেশ ফেঁপে উঠছে আজ আমি ওকে মাতাল করবার জন্যই কম্পিউটারে ভিডিও অন করে রাখছে কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার বাহানায় ওকে কাছে এখানে চোখে আমার তৃষ্ণা মেটাবার জন্য এনেছি এই সুযোগ হাতছাড়া করতে পারলোনা জেনি দু'হাতে জড়িয়ে ধরল আমায় আমিও তোমাকে দেখে পাগল হয়ে গেছি রাতে ঘুমাতে পারি না আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে আদর করতে করতে দেরি হয়ে যায় কথা ভেবে রাত ভোর হয়ে যায় আমি আর পারছি না বৌদি তোমাকে বাস্তবে বিছানায় পেতে চাই আমাকে ধরে নিয়ে গেল আর আমাকে কিস করতে লাগল আমি যেন এতদিন মরুভূমি ছিলাম আর জয়ের স্পর্শ বৃষ্টির ফোঁটার মতো আমার শরীরের শান্তি বর্ষণ নামাতে লাগল আমার সারা শরীর যেন থর থর করে কেঁপে উঠলো আমি যেন ক্রমশই এলিয়ে পড়লাম এভাবে আমরা একে অপরের সাথে সেঁটে গেলাম আমি চরম মজা নিলাম তারপর সে রুমে গিয়ে ফ্রেশ হতেই চলে এলো বরষা আর এভাবেই আমরা আমাদের মজা নিতে থাকি এক বছরের মত তারপরও চলে যায় এবার আমার মত অন্য ছেলের প্রতি বন্ধুরা এখানে শেষ হলো আমার এই গল্প কেমন লাগল আজকের গল্পটা কমেন্টে
জানাও আর আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন এতক্ষণ ধরে গল্পটি শুনার জন্য তোমাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ বাড়ি করার মতো কোনো সামর্থ্য তার ছিল না এ কারণে আমার শশুর মশায়ের পুরাতন পেতে আমরাই থাকি সবকিছু ঠিকঠাক আমাদের বাড়ির সামনে আমার ভাসুরের বাড়ি ওনার বাড়ির পেছনে আমরা টিউবয়েল দিলাম সাধারণত আমার শারীরিক অবস্থা বিয়ের পূর্বে যেমন থাকে বিয়ের পর কিন্তু ব্যাপক পরিবর্তন হয় একটু আকর্ষণীয় ভাবে এসেছে যেটা প্রত্যেক পুরুষের নজর কাড়ে আগে ছিল 30 থেকে 35 থেকে 40 সে কারণে বাড়িতে ভাতিজীর আকর্ষণীয় ফিগারের দিকে চেয়ে থাকে আমি লজ্জা পেতাম নতুন অবস্থায় কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ততই মন থেকে এরকম লজ্জা উঠে যাচ্ছে তাই তো এখন আর কিছু মনে হয় না প্রতিদিন 1764 উপর দিকে ঘোষ করে অর্থাৎ গোসল দিয়ে দুপুরের খাবার খায় তো আমি বেশ কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করছি আমি যখন গোসলে যাই তখন আমার ভাসুরের বাড়ির পিছনে একটা জানালা একটি শব্দ করে মানে আমাদের একটা রুম আছে সেই রুমের জানালার পর্দাটা কখনো দেখিনি থাকার কারণে হয়তো খোলা রাখে না আমি চিন্তা করলাম ওদের বিড়াল ঢুকতে পারে পরে ঠিক একই রকম শব্দ বেশি শব্দ নয় অবশ্য পরে গোসল করতে গিয়ে এরকম সময় আমার ভাসুরের ছেলে কণ্ঠ শুনলাম ছেলের নাম হচ্ছে জীবন এরকম শুনলাম ওখানে কি করছিস জীবন আমার কিছু করছি না তো তাই একটু ঘসামাজা করছি তার মানে জীবন জানালার মজা করছে জিজ্ঞেস করছো আমি বিচলিত হই নি তো যেদিন অবনতির দিকে যায় টের পায়নি আমার কাছে এসে বললো কেমন আছেন বললাম ভালো আছি তারপর বল আঙ্কেল কই গেছে আমি বললাম তোমার আংকেল বাজারে গেছে তোমার চাচার কাছে এসেছ বুঝি জীবন বলো না আন্টি এমনিতেই এসেছি তারপর বলে কিছু নেই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল আন্টি আমার মাথাটা কেমন জানি করছে তারপর আমি নিয়ে গিয়ে বিছানায় শোয় তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যতক্ষন ওকে ধরে ছিলাম আমি ওর হাত কিন্তু আমার বর দিয়েছিল কয়েকবার দিয়েছে এটা আমার ওই মুহূর্তে মনে পড়েনি কারণ একটা মানুষ যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন কিন্তু আপনার পুরো কনস্ট্রেনট রোগের দিকেই থাকবে কিছুক্ষণ পর আমি ওকে বললাম দাঁড়াও আমি তোমার মাকে ডেকে নিয়ে আসে এক মিনিট কিন্তু জীবন আমার হাত ধরে বলল না আন্টি একটু স্বাভাবিক লাগছে আমি নিজেই যেতে পারবো কিছুক্ষণ পর আমার গলা জড়িয়ে ধরে উঠো আবারো গলা ধরে বিছানায় পড়ে গেল তখন বুঝতে পারলাম ওর ঠোঁট আমার ঠোটে লাগলো তবুও কিছু মনে হলো না আমি তো আরো ভয় করলাম কি হলো কিনা ওর মাকে ডাকবো ভেবে করছি একটু জীবন উঠে আমার আগে চলে আসবে ঠিক ওই রাতে আমি ফেসবুকে ঢুকলাম তারপর মেসেঞ্জারে একসাথে কয়েকটা মেসেজ আসলো মেসেঞ্জারে গিয়ে দেখি জীবন আমাকে একটা ভিডিও পাঠিয়েছ ভিডিওটা অন করার সাথে সাথে দেখি একটা মেয়ের কাছে আসলো তারপর কাপড় চেঞ্জ করল কাপড় চেঞ্জ করতে বুঝতেই পারতেছেন মেয়েটার ফিগার কিন্তু জোস আকর্ষণীয় ফিগার কিন্তু কিছুক্ষণ পর যখন খুব কাছে নিয়ে আসা হলো ভিডিওটা অর্থাৎ বোঝানোর জন্য কাছে নিয়ে আসলো দেখা গেলো সেটা আমি নিজেই পড়ে মনে হল তাহলে এই জন্য জীবন জানালার মোর্চা ঘটনা তো করছি আমি ওর একজন আন্টি এটা দিয়েছে আর কিছু লিখিনি অবস্থা তারপর আমার যেটা মনে হলো সন্ধ্যায় এসে
তার অসুস্থতার ভান ছিল পুরো বানোয়াট সে হয়তো সরাসরি বলতে পারছিনা কিন্তু আড়াল থেকে আর হয়তো সহ্য করতে পারছে না তাই আমার কাছে এসেছিলো কুমতলবের এভাবে ডল ঢোলে পরলো ঠোঁটে ঠোঁট রেখে এজন্য বলো আমার মাথা ঘুরছে বা কী আশ্চর্যজনক জীবন আমি শালা ভোদাই এখনই ভিডিও না জানি কাকে কাকে দেখায় হাই ভগবান আমি কোন পরীক্ষায় পড়ে গেলাম যাইহোক আমি রাতে জীবনকে কয়েকবার ফোন দিলাম মেসেঞ্জারে নক দিলাম কিন্তু কোথাও তাকে পেলাম না শেষ পর্যন্ত ওদের বাসায় গেলাম ওর মাকে জিজ্ঞেস করলাম জীবন কি বাড়িতে আছে ভাবী উত্তর মা বলল না সে তো বাড়ীতে নেই কেন রে টুম্পা কি দরকার আমি বললাম না ভাবী কিছু না আমার ঘরে বারোটা কেন জানি চলছে না কি যেগুলো জীবন্ত পর বিদ্যুতের কাজ ভালো পারে তাই ডাক দিলাম ওর মা বলল আজকে না হয় থাক কালকে ওর কাছে ঠিক করে নিই দিনের বেলা কেমন আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে ওখানে বলে আসলাম ঠিক আছে কিন্তু আমার তো কোন কিছুই ঠিক নেই প্রথম স্ত্রী হয়ে থাকতে পারছি না যদিও বা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় কিংবা ফেসবুকে আপলোড করে তখন তো আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না যদি আত্মহত্যা করি তাহলে আমি কাকে দেখাবো যদি কেউ দেখে এটা মাথায় একটা আইডিয়া দাও আমি স্বামীকে বিষয়টি বলে দিব তারপর যা হয় হবে কিন্তু আসামিকে তো একটু সুযোগ দেওয়া দরকার শেষবারের মতো নাকি এরকম চিন্তা করার পর আমি জীবনে নাম্বার অ্যাক্ট্রেস করলাম এরকম তুমি যদি রাতের মধ্যে আমার সাথে দেখা না করো তাহলে কিন্তু আমি তোমার আংকেলকে সবকিছু বলে দিব তখন আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না কিছুক্ষণ পর দেখি সে ফোন দিলো দিয়ে বলল আমি এসে আপনার সাথে দেখা করছি তবুও বিষয়টা আঙ্কেলকে বলিয়েন না আমি বললাম ঠিক আছে দ্রুত আসো তোমার আংকেল আসার আগে চলে আস ঠিক আছে কিছুক্ষণ পর সে চলে আসলো আসার পর আমিও ধরে ওর গালে দুইটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম আমি ভিডিও কিন্তু ফেসবুকে ছেড়ে দিবো আমি বললাম না এরকম করো না প্লিজ আমি তোমার কেউ না নাকি আমি তোমার আন্টি তোমার মাথা ঠিক আছে
উঠল আবারো গলা ধরে বিছানায় পড়ে গেল তখন বুঝতে পারলাম ওর ঠোঁট আমার ঠোটে লাগলো তবুও কিছু মনে হলো না আমি তো আরো ভয় করলাম কি হলো কিনা ওর মাকে ডাকবো ভেবে করছি কিন্তু জীবন উঠে আবার আগে চলে গেলো ঠিক ওই রাতে আমি ফেসবুকে ঢুকলাম তারপর মেসেঞ্জারে একসাথে কয়েকটা মেসেজ আসলো মেসেঞ্জারে গিয়ে দেখি জীবন আমাকে একটা ভিডিও পাঠিয়েছ ভিডিওটা অন করার সাথে সাথে দেখি একটা মেয়ের কাছে আসলো তারপর কাপড় চেঞ্জ করল কাপড় চেঞ্জ বলতে বুঝতে পারতেছেন মেয়েটার ফিগার কিন্তু জোস সে আকর্ষণীয় ফিগার কিন্তু কিছুক্ষণ পর যখন খুব কাছে নিয়ে আসা হলো ভিডিওটা অর্থাৎ বোঝানোর জন্য নিয়ে আসলো দেখা গেলো সেটা আমি নিজেই পড়ে মনে হল তাহলে এই জন্য জীবন জানালার মর্যা ঘোষণা করছে আমি ওর একজন আন্টি এটা দিয়েছে আর কিছু লেখেনি অবশ্য তারপর আমার যেটা মনে হলো সন্ধ্যায় এসে তার অসুস্থতার ভান ছিল পুরো বানোয়াট সে হয়তো সরাসরি বলতে পারছেনা কিন্তু আড়াল থেকে আর হয়তো সহ্য করতে পারছে না তাই আমার কাছে এসেছিলো কুমতলব নিয়ে এভাবে ডলা ডলি করলেও যার কোনো ব্যক্তি এই জন্য বলল আমার মাথা ঘুরছে কি আশ্চর্য এত চালাক জীবন আমি শালা ভোদাই এখনই ভিডিও না জানি কাকে কাকে দেখায় হাই ভগবান আমি এখন পরীক্ষায় পড়ে গেলাম যাইহোক আমি রাতে জীবনকে কয়েকবার ফোন দিলাম মেসেঞ্জারে নক দিলাম কিন্তু কোথাও তাকে পেলাম না শেষ পর্যন্ত ওদের বাসায় গেলাম ওর মাকে জিজ্ঞেস করলাম জীবন কি বাড়িতে আছে ভাবী উত্তর হলো না সে তো বাড়ি নেই কেন রে টুম্পা কি দরকার আমি বললাম না ভাবী কিছু না আমার এবাউট টা কেন জানি চলছে না কি যে হলো জীবন্ত পুঁতে কাজ ভালো পারে তাই ডাক দিলাম ওর মা বলল আজকে না হয় থাক কালকে ওর কাছে ঠিক করে নিস দিনের বেলা কেমন আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে ওখানে বলে আসলাম ঠিক আছে কিন্তু আমার তো কোন কিছুই ঠিক নেই প্রথম স্ত্রী হয়ে থাকতে পারছিনা কখন যে কি হয় যদি আবার ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় কিংবা ফেসবুকে আপলোড করে দুটো করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না যদি আত্মহত্যা করি তাহলে আমি কাকে দেখাবো যদি কেউ দেখে এটা ফুট করে মাথায় একটা আইডিয়া শ্লোক আমি স্বামীকে বিষয়টি বলে দিব তারপর যা হয় হবে কিন্তু আসামিকে তো একটা সুযোগ দেওয়া দরকার শেষবারের মতো নাকি এরকম চিন্তা করার পর আমি জীবনে নাম্বার 1 টি ট্যাক্স করলাম টেক্সট এরকম তুমি যদি রাতের মধ্যে আমার সাথে দেখা না করো তাহলে কিন্তু আমি তোমার আংকেলকে সবকিছু বলে দিব তখন আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না কিছুক্ষণ পর দেখি সে ফোন দিল গিয়ে বলল আমি এসে আপনার সাথে
দেখা করছি তবুও বিষয়টা আঙ্কেলকে বলিয়েন না আমি বললাম ঠিক আছে দ্রুত আসো তোমার আংকেল আসার আগে চলে আসো ঠিক আছে কিছুক্ষণ পর সে চলে আসলো আসার পর আমিও ধরে ওর গালে দুইটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম রাগ করে বললো আমি আপনার ভিডিওগুলো ফেসবুকে ছেড়ে দিবো আমি বললাম না এরকম করো না প্লিজ আমি তোমার কেউ না নাকি আমি তোমার আন্টি তোমার মাথা ঠিক আছে তুমি কি চাও তোমার ফ্যামিলির ইজ্জত লুটে যাক সে বলল অবশ্যই না তবে আমি আপনার সাথে একটু খেলতে চাই আপনার আকর্ষণীয় ফিগার দেখে আমার মাথা সবসময় হট হয়ে থাকে সবসময় আমার অস্বস্থি লাগে কখন তোমাকে কাছে পাবো কখন তোমাকে কাছে পাবো সরি তুমি বলে ফেললাম আমি বললাম তুমি যে কাজ করছ সে ক্ষেত্রে যদি তুমি এখন আমাকে তুই করে বল তাতে আমার কিছু করার নেই আচ্ছা তুমি কেন ভিডিওটা করেছো কি উদ্দেশ্য তোমার উত্তর জীবন বলো তোমার যত বড় ফিগার এটা আমার মাথা খারাপ করে দিয়েছে এখন আমি আপনাকে 30 মিনিটের জন্য চাই আপনি কি রাজী আমি বললাম তাহলে কি ভিডিও টা ডিলিট করে দিবে সে বললো হুম তারপরে সে আমাকে আদর করতে শুরু করে আমি তো আর হাসিমুখে তার সাথে খেলা করতে পারিনা তবুও মলিন মুখে হাসি দিলাম সে আমাকে কিস শুরু করল এমন সবাই গেটের বাইরে আমার স্বামী এসে গলা খাকারি দিয়ে বাড়িতে ঢুকে শুরু করলো আমি বললাম জীবন তুমি প্লিজ আজকে যাও কালকে দেখা হচ্ছে মন খারাপ করো না তোমাকে ছেড়ে দিতেও আমার কষ্ট হচ্ছে বন্ধুরা কেমন লাগলো আজকের গল্প ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমার সাথেই থাকো ধন্যবাদ বন্ধু আমি সুদীপ্তা নতুন গল্প নিয়ে হাজির হলাম আমি প্রতিদিন নতুন নতুন গল্প নিয়ে আসে তাই আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকন এ ক্লিক করে আমার সাথেই থাকো আমি মাধুরী আজকে আর আমার গল্পের দ্বিতীয় পার্সোনাল আগে বলেছিলাম যে আমার মেয়েকে পড়ায় আজ দ্বিতীয় দিন তো আমি আবারও জয় কে চা দিতে চলে গেলাম রান্নাঘরে আমার মেয়ে বসে ছিলো ফর্সা স্বাস্থ্যবতী অত্যন্ত আকর্ষনীয় দুটি চোখ দেখে যে কারণটা দুষ্টু হয়ে ওঠে দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে কে জানে মনটাও দুষ্টু হয়েছিল কি না যতক্ষণ শ্বাস ফেলল ততক্ষণে আমি যাকে আবার এক কাপ চা এনে দিলাম তারপর আমি বললাম কি ব্যাপার আমার মেয়ের দিকে এমনভাবে চেয়েছিলে কেন যতক্ষণ আমতা আমতা করে বললো ইয়ে মানে আমি বললাম হয়েছে হয়েছে আর বলতে হবে না তো কাকে বেশি পছন্দ করলে আমাকে না আমার মেয়েকে মেয়ের মাকে চাই আমি এই বলে যে মুখ লুকিয়ে পাশের ঘরে বসে খেপাতে লাগলো মনের তৃপ্তির হাসি পরানো দারুন হলো এই ভাবে কেটে গেলে বেশ কতগুলো দিন তারপর কেটে গেল আমি ওর আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে গেছি আমার হাজবেন্ডের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করছিল বললাম নেই আর মনে মনে বলেছিলাম তুমি ও তো আমার শত্রু সোনা তোমাকেই পেতে চাই বিছানায় প্রতিরাতে সে খেয়ালী ঘুমাতাম স্বপ্ন দেখতাম বিছানায় পেতে কিন্তু ওর সামনে সাহস হতো না মনের কামনার বহিঃপ্রকাশ করার সুযোগ খোঁজে ব্যাপক থাকতাম একদিন বেলা দেড়টার সময় পাশের বেডে শুয়ে আছি ভাবলাম এই সময় তো বাড়ীতে নেই বাবা নেই ফোনটা হাতে নিয়ে জয়কে কল করলাম ফোন রিসিভ করে বলল বৌদি আপনি এই সময় ফোন দিলেন যে কোন প্রবলেম হয়েছে কি আমি বললাম তেমন কিছু না বাড়িতে নেই বাবা নেই তাই একটু রিফ্রেশমেন্টের জন্য তোমায় কল দিলাম তাছাড়া হালকা একটা
কাজ ছিল তুমি কি ফ্রী আছো যদি আমি টোটালি ফ্রি আপনি বলেন আমি শুনছি আমি বললাম ও তাই নাকি তাহলে তো ভালই হয় তুমি যদি ফ্রি থাকো তাহলে ফোনে সময় নষ্ট না করে একবার এখনি আসতে পারবে যখন আদরের সাথে বলল কেন বৌদি আমি বললাম আমার কম্পিউটারটা হ্যাং করে গেছে মধ্যে চলছে না একটু ঠিক করে দিয়ে যাও না ঠিক আছে বৌদি আসছে বলে কেটে দিল মনতো দুরুদুরু কাঁপছে অজানা শিহরণ শরীরের রক্তচাপ বাড়িয়ে দিচ্ছে এবং জিন্স পড়ে চলে আসলো জয় কলিং বেল বাজাতেই আমি দৌড়ে গিয়ে দর্যা খুলে সামনে দাঁড়ালাম আমাকে দেখেই চোখ দুটো কপালে উঠে গেল রঙের ট্রানস্পরেন্ট একটা সিফনের শাড়ি পড়ে দরজার চৌকাঠে গিয়ে নদীর মত বেঁকে চোখে দুষ্টুমির হাসি মুখের দিকে তাকিয়ে আছে কামনার দেবীর মতো করে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমিও জানি আমার তখন স্কিন গেঞ্জিতে জয়কে পাগল করে দেয়ার মত আমি নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম আমার কথায় সম্মতি পেয়ে বসলো আমি তখন বললাম হাঁ করে কি দেখছ ভেতরে এসো জয়পুর থেকে চোখ দুটোকে নিয়ে ভেতরে ঢুকলো ঘরে ঢুকলো কম্পিউটার চালু আছে একটু ঘেঁটে বলল এডমিন চেঞ্জ হয়ে গেছে এক্ষুনি ঠিক করে দিচ্ছি বৌদি আমি বললাম যা করার তুমি করো আমি তোমার জন্য কোলড্রিংস নিয়ে আসছি বলে আমি কিচেন রুমের দিকে গেলাম ফিরতে আরো দেরী হচ্ছে দেখে কম্পিউটারটা ঘাটতে লেগে যায় সে দেখতে পায় একটা ভিডিও প্লেয়ার মিনিমাইজ করা আছে সেটাকে ওপেন করতেই জল মাথা ঘুরে গেল বিশ্বাস করতে পারছিল না সে দেখে আসার আগেই আমি একটা ভিডিও চালু করে রেখেছিলাম এই ভিডিও দেখে জয়ের বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে কপালে এমন সময় পেছন থেকে গিয়ে আমি বললাম এই দুষ্টু ছেলে দেখে ফেললে আমার সব প্রাইভেট জিনিস মুখে বলল না না বৌদি এমন কিছু দেখি নি কি হয়েছে আসলে পরিষ্কার লক্ষণীয় এসে দাঁড়ালাম আমার বাতাবি লেবুর মত দুটো পিঠের উপর কোন অসুবিধা হলো না যে আমার আসল চাওয়া কি ভদ্রতার মুখোশটা এসে বললো কি করছেন দাদা জানতে পারলে কি হবে বলুনতো না করছেন নয় বলো কী করছো বৌদি আর তোমার দাদা কিছু জানবে না 1 সপ্তার জন্য বাইরে গেছে এখন তুমি না বলা পর্যন্ত দাদা কিছু জানবে না তখন বললো কিন্তু আমি বললাম না কোন কিন্তু নয় তুমি কেন বোঝনা তোমার জন্য তোমাকে পাওয়ার জন্য আমি তো সব শর্ট করে মরে যাচ্ছি জয় তোমার দাদা সারাদিন কেবল কাজ আর কাজ নেই এই মত একটা বউ আছে ওর তার শরীরের যে একটা চাহিদা আছে সেটাও ভুলে গেছে বর্ষার জন্মের পরেই 13 বছরের গুনে দিতে পারবো ও আমাকে কতবার আদর্শ করেছে আমিও তো মানুষ বলো আমারও তো কিছু চাহিদা আছে আমি আর পারছি না গো এখন তুমিই আমার ভরসা যেদিন তোমাকে প্রথম দেখি সেদিন থেকেই তোমার প্রেমে পড়ে গেছি তুমি আমাকে অস্বীকার করোনা সোনা একনাগাড়ে আমি কথাগুলো বলতে লাগলাম আর সেই সাথে জড়িত চুলে বিলি কাটলাম আমি দেখলাম যে আমার স্পর্শে ও বেশ ফেঁপে উঠছে আজ আমি ওকে মাতাল করবার জন্যই কম্পিউটারে ভিডিও অন করে রাখছে কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার বাহানায় ওকে কাছে এখানে চোখে আমার তৃষ্ণা মেটাবার জন্য এনেছি এই সুযোগ হাতছাড়া করতে পারলোনা জেনি দু'হাতে জড়িয়ে ধরল আমায় আমিও তোমাকে দেখে পাগল হয়ে গেছি রাতে ঘুমাতে পারি না আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে আদর করতে করতে দেরি হয়ে যায় কথা ভেবে রাত ভোর হয়ে যায় আমি আর পারছি না বৌদি তোমাকে বাস্তবে বিছানায় পেতে চাই আমাকে ধরে নিয়ে গেল আর আমাকে কিস করতে লাগল আমি যেন এতদিন মরুভূমি ছিলাম আর জয়ের স্পর্শ বৃষ্টির ফোঁটার মতো আমার শরীরের শান্তি বর্ষণ নামাতে লাগল আমার সারা শরীর যেন থর থর করে কেঁপে উঠলো আমি যেন ক্রমশই এলিয়ে পড়লাম এভাবে আমরা একে অপরের সাথে সেঁটে গেলাম আমি চরম মজা নিলাম তারপর সে রুমে গিয়ে ফ্রেশ হতেই চলে এলো বরষা আর এভাবেই আমরা আমাদের মজা নিতে থাকি এক বছরের মত তারপরও চলে যায় এবার আমার মত অন্য ছেলের প্রতি বন্ধুরা এখানে শেষ হলো আমার এই গল্প কেমন লাগল আজকের গল্পটা কমেন্টে
জানাও আর আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন এতক্ষণ ধরে গল্পটি শুনার জন্য তোমাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ বাড়ি করার মতো কোনো সামর্থ্য তার ছিল না এ কারণে আমার শশুর মশায়ের পুরাতন পেতে আমরাই থাকি সবকিছু ঠিকঠাক আমাদের বাড়ির সামনে আমার ভাসুরের বাড়ি ওনার বাড়ির পেছনে আমরা টিউবয়েল দিলাম সাধারণত আমার শারীরিক অবস্থা বিয়ের পূর্বে যেমন থাকে বিয়ের পর কিন্তু ব্যাপক পরিবর্তন হয় একটু আকর্ষণীয় ভাবে এসেছে যেটা প্রত্যেক পুরুষের নজর কাড়ে আগে ছিল 30 থেকে 35 থেকে 40 সে কারণে বাড়িতে ভাতিজীর আকর্ষণীয় ফিগারের দিকে চেয়ে থাকে আমি লজ্জা পেতাম নতুন অবস্থায় কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ততই মন থেকে এরকম লজ্জা উঠে যাচ্ছে তাই তো এখন আর কিছু মনে হয় না প্রতিদিন 1764 উপর দিকে ঘোষ করে অর্থাৎ গোসল দিয়ে দুপুরের খাবার খায় তো আমি বেশ কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করছি আমি যখন গোসলে যাই তখন আমার ভাসুরের বাড়ির পিছনে একটা জানালা একটি শব্দ করে মানে আমাদের একটা রুম আছে সেই রুমের জানালার পর্দাটা কখনো দেখিনি থাকার কারণে হয়তো খোলা রাখে না আমি চিন্তা করলাম ওদের বিড়াল ঢুকতে পারে পরে ঠিক একই রকম শব্দ বেশি শব্দ নয় অবশ্য পরে গোসল করতে গিয়ে এরকম সময় আমার ভাসুরের ছেলে কণ্ঠ শুনলাম ছেলের নাম হচ্ছে জীবন এরকম শুনলাম ওখানে কি করছিস জীবন আমার কিছু করছি না তো তাই একটু ঘসামাজা করছি তার মানে জীবন জানালার মজা করছে জিজ্ঞেস করছো আমি বিচলিত হই নি তো যেদিন অবনতির দিকে যায় টের পায়নি আমার কাছে এসে বললো কেমন আছেন বললাম ভালো আছি তারপর বল আঙ্কেল কই গেছে আমি বললাম তোমার আংকেল বাজারে গেছে তোমার চাচার কাছে এসেছ বুঝি জীবন বলো না আন্টি এমনিতেই এসেছি তারপর বলে কিছু নেই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল আন্টি আমার মাথাটা কেমন জানি করছে তারপর আমি নিয়ে গিয়ে বিছানায় শোয় তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যতক্ষন ওকে ধরে ছিলাম আমি ওর হাত কিন্তু আমার বর দিয়েছিল কয়েকবার দিয়েছে এটা আমার ওই মুহূর্তে মনে পড়েনি কারণ একটা মানুষ যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন কিন্তু আপনার পুরো কনস্ট্রেনট রোগের দিকেই থাকবে কিছুক্ষণ পর আমি ওকে বললাম দাঁড়াও আমি তোমার মাকে ডেকে নিয়ে আসে এক মিনিট কিন্তু জীবন আমার হাত ধরে বলল না আন্টি একটু স্বাভাবিক লাগছে আমি নিজেই যেতে পারবো কিছুক্ষণ পর আমার গলা জড়িয়ে ধরে উঠো আবারো গলা ধরে বিছানায় পড়ে গেল তখন বুঝতে পারলাম ওর ঠোঁট আমার ঠোটে লাগলো তবুও কিছু মনে হলো না আমি তো আরো ভয় করলাম কি হলো কিনা ওর মাকে ডাকবো ভেবে করছি একটু জীবন উঠে আমার আগে চলে আসবে ঠিক ওই রাতে আমি ফেসবুকে ঢুকলাম তারপর মেসেঞ্জারে একসাথে কয়েকটা মেসেজ আসলো মেসেঞ্জারে গিয়ে দেখি জীবন আমাকে একটা ভিডিও পাঠিয়েছ ভিডিওটা অন করার সাথে সাথে দেখি একটা মেয়ের কাছে আসলো তারপর কাপড় চেঞ্জ করল কাপড় চেঞ্জ করতে বুঝতেই পারতেছেন মেয়েটার ফিগার কিন্তু জোস আকর্ষণীয় ফিগার কিন্তু কিছুক্ষণ পর যখন খুব কাছে নিয়ে আসা হলো ভিডিওটা অর্থাৎ বোঝানোর জন্য কাছে নিয়ে আসলো দেখা গেলো সেটা আমি নিজেই পড়ে মনে হল তাহলে এই জন্য জীবন জানালার মোর্চা ঘটনা তো করছি আমি ওর একজন আন্টি এটা দিয়েছে আর কিছু লিখিনি অবস্থা তারপর আমার যেটা মনে হলো সন্ধ্যায় এসে
তার অসুস্থতার ভান ছিল পুরো বানোয়াট সে হয়তো সরাসরি বলতে পারছিনা কিন্তু আড়াল থেকে আর হয়তো সহ্য করতে পারছে না তাই আমার কাছে এসেছিলো কুমতলবের এভাবে ডল ঢোলে পরলো ঠোঁটে ঠোঁট রেখে এজন্য বলো আমার মাথা ঘুরছে বা কী আশ্চর্যজনক জীবন আমি শালা ভোদাই এখনই ভিডিও না জানি কাকে কাকে দেখায় হাই ভগবান আমি কোন পরীক্ষায় পড়ে গেলাম যাইহোক আমি রাতে জীবনকে কয়েকবার ফোন দিলাম মেসেঞ্জারে নক দিলাম কিন্তু কোথাও তাকে পেলাম না শেষ পর্যন্ত ওদের বাসায় গেলাম ওর মাকে জিজ্ঞেস করলাম জীবন কি বাড়িতে আছে ভাবী উত্তর মা বলল না সে তো বাড়ীতে নেই কেন রে টুম্পা কি দরকার আমি বললাম না ভাবী কিছু না আমার ঘরে বারোটা কেন জানি চলছে না কি যেগুলো জীবন্ত পর বিদ্যুতের কাজ ভালো পারে তাই ডাক দিলাম ওর মা বলল আজকে না হয় থাক কালকে ওর কাছে ঠিক করে নিই দিনের বেলা কেমন আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে ওখানে বলে আসলাম ঠিক আছে কিন্তু আমার তো কোন কিছুই ঠিক নেই প্রথম স্ত্রী হয়ে থাকতে পারছি না যদিও বা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয় কিংবা ফেসবুকে আপলোড করে তখন তো আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না যদি আত্মহত্যা করি তাহলে আমি কাকে দেখাবো যদি কেউ দেখে এটা মাথায় একটা আইডিয়া দাও আমি স্বামীকে বিষয়টি বলে দিব তারপর যা হয় হবে কিন্তু আসামিকে তো একটু সুযোগ দেওয়া দরকার শেষবারের মতো নাকি এরকম চিন্তা করার পর আমি জীবনে নাম্বার অ্যাক্ট্রেস করলাম এরকম তুমি যদি রাতের মধ্যে আমার সাথে দেখা না করো তাহলে কিন্তু আমি তোমার আংকেলকে সবকিছু বলে দিব তখন আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না কিছুক্ষণ পর দেখি সে ফোন দিলো দিয়ে বলল আমি এসে আপনার সাথে দেখা করছি তবুও বিষয়টা আঙ্কেলকে বলিয়েন না আমি বললাম ঠিক আছে দ্রুত আসো তোমার আংকেল আসার আগে চলে আস ঠিক আছে কিছুক্ষণ পর সে চলে আসলো আসার পর আমিও ধরে ওর গালে দুইটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম আমি ভিডিও কিন্তু ফেসবুকে ছেড়ে দিবো আমি বললাম না এরকম করো না প্লিজ আমি তোমার কেউ না নাকি আমি তোমার আন্টি তোমার মাথা ঠিক আছে










খুব সুন্দর একটি গল্প অসাধারণ লেগেছে
ReplyDelete